০৬:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রশাসনিক সংকটে চালু হচ্ছে না ২৫০ শয্যার পঞ্চগড় হাসপাতাল

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৫:৫২:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪
  • / ১৬০৫ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রশাসনিক অনুমোদন আর জনবল সংকটে চালু হচ্ছে না ২৫০ শয্যার পঞ্চগড় সদর আধুনিক হাসপাতাল। বর্তমানে ১০০ শয্যা নিয়ে চলমান হাসপাতালে ৩৭ জন চিকিৎসকের বিপরীতে আছেন মাত্র ১২ জন। ফলে হাসপাতালের বর্হিবিভাগ ও আন্তঃবিভাগেও তৈরী হয়েছে লেজেগোবরে অবস্থা। ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে মিলছে চিকিৎসকের দেখা।

পঞ্চগড়ের ১৩ লাখ মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য একশ শয্যার পঞ্চগড় সদর আধুনিক হাসপাতাল আড়াইশ শয্যায় উন্নীত করা হলেও প্রশাসনিক অনুমোদনসহ জনবল না পাওয়ায় ভবনটি কোন কাজে আসছে না। পুরনো কাঠামোর একশ শয্যার হাসপাতালের কার্যক্রম সচল থাকলেও প্রয়োজনীয় চিকিৎসক না থাকায় স্থানীয়রা চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। হাসপাতালে আসা রোগী ও তাদের স্বজনরা বলছেন, পর্যাপ্ত চিকিৎসক না থাকায় বর্হিবিভাগে চিকিৎসা পরামর্শ নিতে ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। একশ শয্যার হাসপাতালে আড়াই থেকে তিনশ রোগী ভর্তি থাকায় সবার সেবা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছেন বলে জানান সেবিকারা। চিকিৎসক স্বল্পতার কারণে একজন চিকিৎসককে প্রতিদিন অভ্যন্তরীণ রোগী ছাড়াও বর্হিবিভাগে আড়াই থেকে তিনশ রোগী দেখতে হয়। গণপূর্ত বিভাগ সাড়ে সাতান্ন কোটি টাকা ব্যয়ে অতিরিক্ত দেড়শ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল ভবন নির্মাণ করে। আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত হাসপাতাল ভবনটি সম্প্রতি হস্তান্তর করা হয়েছে। জেলার সাধারণ মানুষের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে শুন্য পদ পূরণসহ আড়াই শয্যার হাসপাতাল চালু করতে প্রশাসনিক অনুমোদনসহ জনবল চাহিদা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে বলে জানান সিভিল সার্জন। জেলার মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ভবন নির্মাণের চেয়ে চিকিৎসকের শুন্যতা পূরণই এখন অতি জরুরি হয়ে পড়েছে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

প্রশাসনিক সংকটে চালু হচ্ছে না ২৫০ শয্যার পঞ্চগড় হাসপাতাল

আপডেট সময় : ০৫:৫২:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪

প্রশাসনিক অনুমোদন আর জনবল সংকটে চালু হচ্ছে না ২৫০ শয্যার পঞ্চগড় সদর আধুনিক হাসপাতাল। বর্তমানে ১০০ শয্যা নিয়ে চলমান হাসপাতালে ৩৭ জন চিকিৎসকের বিপরীতে আছেন মাত্র ১২ জন। ফলে হাসপাতালের বর্হিবিভাগ ও আন্তঃবিভাগেও তৈরী হয়েছে লেজেগোবরে অবস্থা। ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে মিলছে চিকিৎসকের দেখা।

পঞ্চগড়ের ১৩ লাখ মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য একশ শয্যার পঞ্চগড় সদর আধুনিক হাসপাতাল আড়াইশ শয্যায় উন্নীত করা হলেও প্রশাসনিক অনুমোদনসহ জনবল না পাওয়ায় ভবনটি কোন কাজে আসছে না। পুরনো কাঠামোর একশ শয্যার হাসপাতালের কার্যক্রম সচল থাকলেও প্রয়োজনীয় চিকিৎসক না থাকায় স্থানীয়রা চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। হাসপাতালে আসা রোগী ও তাদের স্বজনরা বলছেন, পর্যাপ্ত চিকিৎসক না থাকায় বর্হিবিভাগে চিকিৎসা পরামর্শ নিতে ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। একশ শয্যার হাসপাতালে আড়াই থেকে তিনশ রোগী ভর্তি থাকায় সবার সেবা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছেন বলে জানান সেবিকারা। চিকিৎসক স্বল্পতার কারণে একজন চিকিৎসককে প্রতিদিন অভ্যন্তরীণ রোগী ছাড়াও বর্হিবিভাগে আড়াই থেকে তিনশ রোগী দেখতে হয়। গণপূর্ত বিভাগ সাড়ে সাতান্ন কোটি টাকা ব্যয়ে অতিরিক্ত দেড়শ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল ভবন নির্মাণ করে। আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত হাসপাতাল ভবনটি সম্প্রতি হস্তান্তর করা হয়েছে। জেলার সাধারণ মানুষের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে শুন্য পদ পূরণসহ আড়াই শয্যার হাসপাতাল চালু করতে প্রশাসনিক অনুমোদনসহ জনবল চাহিদা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে বলে জানান সিভিল সার্জন। জেলার মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ভবন নির্মাণের চেয়ে চিকিৎসকের শুন্যতা পূরণই এখন অতি জরুরি হয়ে পড়েছে।