বইমেলায় দর্শনার্থী বাড়লেও সে তুলনায় বাড়ছে না ক্রেতার সংখ্যা

- আপডেট সময় : ১১:০৭:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২০
- / ১৫৫২ বার পড়া হয়েছে
বইমেলায় দর্শনার্থী বাড়লেও সে তুলনায় বাড়ছে না ক্রেতার সংখ্যা। এমন অভিযোগ করেছেন লেখক ও প্রকাশকরা। প্রতিটি স্টলের সামনে দর্শকদের মোটামুটি ভিড় থাকলেও কেনার চেয়ে বই দেখাতেই তাদের আগ্রহ বেশি। বরাবরের মতোই প্রয়াত লেখক হুমায়ূন আহমেদের বই কিনতেই পাঠকদের আগ্রহ বেশি। এদিকে মেলার ১৫তম দিনে প্রকাশিত হয়েছে ১৪৬টি নতুন বই।
অন্যবারের তুলনায় এ বছর বেড়েছে একুশে বইমেলার কলেবর। স্টলের সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি বেড়েছে মেলার বিস্তৃতিও। তাই মেলার বিশাল প্রাঙ্গনে বই দেখার পাশাপাশি মুক্তভাবে হাটাচলার সুযোগও বেড়েছে অনেক। আর বসন্ত শুরু হওয়ায় বইমেলার দর্শনার্থীদের মাঝে এখন বাসন্তী সাজ স্পষ্ট। কিন্তু এতকিছুর মাঝে বইমেলার আসল আবেদনই যেন অনেকটা ম্লান। ভার্চুয়াল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের যুগে বইমেলা এখন লেখক ও প্রকাশকদের জন্য অনেকটাই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই ক্ষোভের অন্ত নেই প্রকাশকদের।
তবে বেচাকেনা যাই হোক, বইমেলা এখনো নতুন লেখক তৈরির সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম। ১৫তম দিনেও প্রকাশিত হয়েছে ১৪৬টি নতুন বই। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি কবিতার। সংখ্যা- ৪৭, আর নতুন উপন্যাস ১৫টি। এদিকে, প্রকাশিত হয়েছে ইউনাইটেড কমিউনিকেশন সার্ভিসেস লিমিটেডের চেয়ারম্যান- কবি আল আমিনের প্রথম কবিতার বই- হারতে আমি শিখিনি। সন্ধ্যায় ঢাকার বাংলামোটরের একটি রেস্টুরেন্টে এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়। ভিন্নচোখ ও বাতিঘরের পরিবেশনায় ৫৬টি কবিতা নিয়ে প্রকাশিত বইটি পাওয়া যাবে বইমেলার ৭১২ নম্বর স্টলে।