০৯:১৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

বঙ্গবন্ধু বিপিএলে জয়ের ধারায় ফিরেছে ঢাকা প্লাটুন

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৮:১৫:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ১৫৩৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বঙ্গবন্ধু বিপিএলে জয়ের ধারায় ফিরেছে ঢাকা প্লাটুন। শেষ ওভারের রোমাঞ্চে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সকে হারিয়েছে মাশরাফি বিন মোর্ত্তজার দল। ৫ উইকেটের এই জয়ের মাধ্যমে আসরের তৃতীয় জয় পেলো ঢাকা। ২ উইকেট আর ৫৯ রান নিয়ে ম্যাচসেরা মেহেদী হাসান। এর আগে রাজাপাকসের অপরাজিত ৯৬ রানে ৩ উইকেটে ১৬০ রান সংগ্রহ করে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।

আরো একটা রোমাঞ্চকর জয়ের সাক্ষী চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম। শেষ ওভারে ৮ রানের সমীকরণে, ১ বল আর ৫ উইকেট হাতে রেখে জয়োল্লাসে মাতে ঢাকা প্লাটুন। বিপরীতে চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে না জেতার আক্ষেপ কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের।

১৬১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা অবশ্য ভাল হয়নি ঢাকা প্লাটুনের। রবিউল ইসলামের বলে শূন্য রানে বিদায় নেন এনামুল বিজয়।

দ্বিতীয় উইকেটে ঘুরে দাঁড়ায় ঢাকা। দলের হাল ধরেন ইনজুরি থেকে ফেরা তামিম ইকবাল। মেহেদী হাসানকে নিয়ে গড়েন ৮৩ রানের জুটি। অবশ্য দেশসেরা ওপেনারের চেয়ে বেশি আগ্রাসী ছিলেন মেহেদী। ২২ বলে ফিফটি। আর আউট হওয়ার আগে ২৯ বলে ৫৯ রান আসে এই অলরাউন্ডারের ব্যাট থেকে।

মাঝে ৩২ রানের ব্যবধানে আসিফ, জাকির আলী ও তামিম ইকবালের বিদায়ে কিছুটা ব্যাকফুটে ঢাকা। তবে, হতাশ করেননি মমিনুল হক ও শহীদ আফ্রিদী। এ দু’জনার অবিছিন্ন ৩৯ রানের জুটিতে আসরের তৃতীয় জয় তুলে নেয় ঢাকা প্লাটুন।

এর আগে, টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ভালো কিছুর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সৌম্য সরকার ও ভানুকা রাজাপাকসে। মাশরাফির ১ ওভারেই তোলেন ১৪ রান।

তবে, এরপরই যেন ছন্দপতন কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের। দলীয় ৫৭ রানের মধ্যেই তিন টপ-অর্ডারকে হারায় দাসুন সানাকার দল।

তিন উইকেট হারিয়ে যখন বিপর্যস্ত কুমিল্লা– তখনো আশার প্রতীক আরেক ওপেনার ভানুকা রাজাপাকসে। নিরাশ করেননি-মাঝপথে ইয়াসির আলীর যোগ্য সহযোগে দলকে চ্যালেঞ্জিং পুঁজি এনে দেয়া এই লঙ্কান ক্রিকেটার। সেঞ্চুরির সম্ভাবনাও জানিয়েছিলেন রাজাপাকসে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা আর সম্ভব হয়নি- অপরাজিত ৯৬ রানের কারণে। সাথে ইয়াসির আলীর ৩০ রানে ৩ উইকেটে ১৬০ রানের লড়াকু সংগ্রহ। তবে, তাও জয়ের জন্য যথেষ্ট হয়নি। ফলে টানা দ্বিতীয় হারের তিক্ততা নিয়ে মাঠ ছাড়ে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বঙ্গবন্ধু বিপিএলে জয়ের ধারায় ফিরেছে ঢাকা প্লাটুন

আপডেট সময় : ০৮:১৫:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৯

বঙ্গবন্ধু বিপিএলে জয়ের ধারায় ফিরেছে ঢাকা প্লাটুন। শেষ ওভারের রোমাঞ্চে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সকে হারিয়েছে মাশরাফি বিন মোর্ত্তজার দল। ৫ উইকেটের এই জয়ের মাধ্যমে আসরের তৃতীয় জয় পেলো ঢাকা। ২ উইকেট আর ৫৯ রান নিয়ে ম্যাচসেরা মেহেদী হাসান। এর আগে রাজাপাকসের অপরাজিত ৯৬ রানে ৩ উইকেটে ১৬০ রান সংগ্রহ করে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।

আরো একটা রোমাঞ্চকর জয়ের সাক্ষী চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম। শেষ ওভারে ৮ রানের সমীকরণে, ১ বল আর ৫ উইকেট হাতে রেখে জয়োল্লাসে মাতে ঢাকা প্লাটুন। বিপরীতে চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে না জেতার আক্ষেপ কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের।

১৬১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা অবশ্য ভাল হয়নি ঢাকা প্লাটুনের। রবিউল ইসলামের বলে শূন্য রানে বিদায় নেন এনামুল বিজয়।

দ্বিতীয় উইকেটে ঘুরে দাঁড়ায় ঢাকা। দলের হাল ধরেন ইনজুরি থেকে ফেরা তামিম ইকবাল। মেহেদী হাসানকে নিয়ে গড়েন ৮৩ রানের জুটি। অবশ্য দেশসেরা ওপেনারের চেয়ে বেশি আগ্রাসী ছিলেন মেহেদী। ২২ বলে ফিফটি। আর আউট হওয়ার আগে ২৯ বলে ৫৯ রান আসে এই অলরাউন্ডারের ব্যাট থেকে।

মাঝে ৩২ রানের ব্যবধানে আসিফ, জাকির আলী ও তামিম ইকবালের বিদায়ে কিছুটা ব্যাকফুটে ঢাকা। তবে, হতাশ করেননি মমিনুল হক ও শহীদ আফ্রিদী। এ দু’জনার অবিছিন্ন ৩৯ রানের জুটিতে আসরের তৃতীয় জয় তুলে নেয় ঢাকা প্লাটুন।

এর আগে, টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ভালো কিছুর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সৌম্য সরকার ও ভানুকা রাজাপাকসে। মাশরাফির ১ ওভারেই তোলেন ১৪ রান।

তবে, এরপরই যেন ছন্দপতন কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের। দলীয় ৫৭ রানের মধ্যেই তিন টপ-অর্ডারকে হারায় দাসুন সানাকার দল।

তিন উইকেট হারিয়ে যখন বিপর্যস্ত কুমিল্লা– তখনো আশার প্রতীক আরেক ওপেনার ভানুকা রাজাপাকসে। নিরাশ করেননি-মাঝপথে ইয়াসির আলীর যোগ্য সহযোগে দলকে চ্যালেঞ্জিং পুঁজি এনে দেয়া এই লঙ্কান ক্রিকেটার। সেঞ্চুরির সম্ভাবনাও জানিয়েছিলেন রাজাপাকসে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা আর সম্ভব হয়নি- অপরাজিত ৯৬ রানের কারণে। সাথে ইয়াসির আলীর ৩০ রানে ৩ উইকেটে ১৬০ রানের লড়াকু সংগ্রহ। তবে, তাও জয়ের জন্য যথেষ্ট হয়নি। ফলে টানা দ্বিতীয় হারের তিক্ততা নিয়ে মাঠ ছাড়ে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।