‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ ট্রেনটিকে নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহার করছেন চোরাকারবারীরা
- আপডেট সময় : ০৫:৪৬:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৩
- / ১৫৭৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলাদেশ ও ভারতের বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে দু’দেশের মধ্যে সংযোগ আরো সুসংহত করার লক্ষ্যে ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ ট্রেন চালু করা হয়। কিন্তু ট্রেনটি এখন নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহার করছেন চোরাকারবারীরা। লাখ-লাখ টাকার চোরাই মাল আটক করা হলেও বন্ধ হচ্ছে না চোরা কারবারি।
২০১৭ সালের ১৪ এপ্রিল প্রথম চাকা ঘোরে আন্তর্জাতিক বন্ধন এক্সপ্রেসের। সপ্তাহে রবিবার ও বৃহস্পতিবার ট্রেনটি যাতায়াত করে দু’দেশের মধ্যে। বর্তমানে এ ট্রেনের ৫০৭ জন করে যাত্রীর অধিকাংশই চোরাকারবারী। ট্রেনটি বেনাপোল স্টেশনে ভেড়ার পরেই বহিরাগত চোরাচালানী কয়েক হাজার সদস্য ঘিরে ফেলে গোটা প্ল্যাটফর্ম। টাকা পয়সাও কেড়ে নেয়ার অভিযোগ করেছেন টুরিস্ট যাত্রীরা। ইমিগ্রেশন সম্পন্ন না করেই প্রশাসনের চোখের সামনেই চোরাই পণ্য আদান প্রদান চলে।
ধারন ক্ষমতার দ্বিগুণ যাত্রী ও পণ্য নিয়ে যাওয়া-আসা করছে বন্ধন এক্সপ্রেসটি। ফলে সাধারণ যাত্রীরা সবসময় থাকেন আতঙ্কে।
বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রীর সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে ল্যাগেজ পার্টির সংখ্যা। বিশৃংখলা ঠেকাতে বিষয়টি রেলের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
সহসাই সমস্যার সমাধান হবে বলে প্রত্যাশা সবার।