বারোমাসি সজনের বাণিজ্যিকভাবে চাষ ছড়িয়ে পড়ছে যশোরে
- আপডেট সময় : ১১:১৫:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪
- / ২২২১ বার পড়া হয়েছে
বারোমাসি সজনের বানিজ্যিকভাবে চাষ ছড়িয়ে পড়ছে যশোরের বিভিন্ন এলাকায়। এই জাতের সজনে চাষে খরচের চেয়ে লাভ বেশি হওয়ায় জেলার অধিকাংশ কৃষকই এখন বারোমাসি সজনে চাষ শুরু করেছে।
ভারতীয় জাতের এই বারোমাসি সজনে গাছ বছরে বৃদ্ধি পায় ৮ থেকে ১০ ফুট। রোপনের পর মাত্র ৬ মাসের ব্যবধানেই গাছে ফল আসে। প্রতি সজনের আকৃতি ২ থেকে আড়াই ফুট লম্বা হওয়ার পাশাপাশি ওজন ৭০ থেকে ৮০ গ্রাম। প্রতিটি গাছই রোপনের পর থেকে ১০-১৫ বছর বেচে থাকে। সাধারনত এ সজনে চাষে খরচ তেমন না হওয়ায় জেলার অধিকাংশ এলাকাতেই এখন উন্নত জাতের এ বারোমাসি সজনে চাষ হচ্ছে।
প্রাথমিকভাবে ইউটিউবে এ সজনে চাষ দেখে জেলার চৌগাছা এলাকার কিছু তরূণ কৃষি উদ্যোক্তা এর চারার সন্ধান করতে থাকে। এরপর যশোর হর্টিকালচার সেন্টার থেকে তারা চারা সংগ্রহ করে জমিতে রোপন করে প্রথম বছরেই সাড়া ফেলেন এলাকায়।
উন্নত জাতের এ সজনে চাষে কৃষককে সহযোগিতায় এগিয়ে এসেছে জেলা হর্টিকালচার সেন্টার। চলতি মৌসুমে জেলার ৭শ জন কৃষকের মাঝে ৮ হাজার বারোমাসি সজনের চারা সরবরাহ করা হয়েছে বলে জানালেন এ কৃষি কর্মকর্তা।
উন্নত জাতের বারোমাসি এ সজনের প্রতিটি গাছে এক মৌসুমে ৩শ থেকে ৪শটি ফল ধরে এবং বছরে আনুমানিত প্রতি একর জমিতে ২৫ থেকে ৩০ টন সজনে উৎপাদন হয় বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। আপস:….