বিদায়ী অর্থবছরে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে আমদানী ও রপ্তানী দুটিই কমেছে
- আপডেট সময় : ০১:২৫:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ জুলাই ২০২৩
- / ১৫৮০ বার পড়া হয়েছে
বিদায়ী অর্থবছরে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে আমদানী ও রপ্তানী দুটিই কমেছে। আগের বছরের চেয়ে আমদানী কমেছে কমপক্ষে ৩ শতাংশ আর রপ্তানী কমেছে ১৮ শতাংশ। তবে রাজস্ব আদায় বেড়েছে ৪ শতাংশ। কর্তৃপক্ষ বলছেন, অপারেশনে আধুনিকায়ন আর বকেয়া আদায় ও ঝুলে থাকা মামলা নিস্পত্তিতে মনোযোগ দেয়ায়, টাকার অংকে প্রথমবার ৬০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের মাইলফলক অতিক্রম হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, লক্ষ্যমাত্রা পুরণে অযৌক্তিক জরিমানা ও নানাভাবে তাদের হয়রানী করা হয়েছে। এককভাবে রাজস্ব আদায়ে দেশের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ। ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রতিষ্ঠানটি রাজস্ব আদায় করে ৫৯ হাজার ১৫৯ কোটি টাকা। আর ২০২২-২৩ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬১ হাজার ৪৬৪ কোটি টাকা। আর্থিক হিসেবে রাজস্ব আদায় বাড়লেও আমদানী রপ্তানী বাণিজ্য–দুটিই কমেছে। ফুটেজ-১ ও নিচের লেখা ফুটেজের ওপর জিএফএক্স হিসেবে ব্যবহার হবে।
২০২১-২২ অর্থবছরে যেখানে ৪৪ লাখ ৩৯ হাজার ৯১৩ মেট্রিকটন পণ্য রপ্তানী হয়। যা বিদায়ী অর্থবছরে ১৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩৬ লাখ ১০ হাজার ২৭০ মেট্রিকটনে। আমদানীও কমেছে ৩ শতাংশের ওপরে। জিএফএক্স-১ ও ২
কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বলছেন, সিস্টেমে আধুনিকায়ন ও এসএস কোডের ওপর বিশেষ নজরদারীর কারণে সুফল এসেছে।
ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, আমদানী রপ্তানী কমলেও রাজস্ব আদায় বাড়াতে গিয়ে কাস্টমস ব্যবসায়ীদের ওপর খরগহস্ত চালিয়েছে। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বাজারে। ফুটেজ-২
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বৈশ্বিক মন্দার এই সময়ে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে হলে সব পক্ষের মধ্যে সমন্বয় জরুরী। এখানে ব্যাত্যয় ঘটলে সুফল মিলবে না। সেটাফ
প্রচলিত খাতগুলো থেকে রাজস্ব আয়ের পাশাপাশি মামলা সংক্রান্ত জটিলতায় আটকে থাকা ১২ শো কোটি টাকা আদায় হয়েছে গেল অর্থবছরে। এর বাইরে এসব মামলা নিস্পত্তি হওয়ায় সংশ্লিষ্ট খাতগুলো থেকে অন্তত ২ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত রাজস্ব আদায় হয়েছে।