বিদেশি ঋণ পরিশোধে সরকার নতুন ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছে : সিপিডি
- আপডেট সময় : ০৮:০৭:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪
- / ১৮৮৫ বার পড়া হয়েছে
বিদেশী ঋণ পরিশোধে সরকার নতুন ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছে বলে জানিয়েছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ- সিপিডি। প্রতিষ্ঠানটির সম্মানীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান জানান, অপর্যাপ্ত রাজস্ব আয় দিয়ে ঋণ পরিশোধ করা যাচ্ছে না। তাই ক্রমাগত নতুন ঋণের ফাঁদে পড়ছে বাংলাদেশ। রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ও পরিশোধের সক্ষমতা বিষয়ক আলোচনা সভায় একথা বলেন তিনি। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে অভ্যন্তরীণ সম্পদ সংগ্রহ বাড়ানো ছাড়া কোনো বিকল্প নেই বলে জানান অর্থনীতিবিদরা।
বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ও ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা’ নিয়ে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আলোচনা সভার আয়েজন করে,সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি। সিপিডির সম্মানীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ২০২৩ সালের জুনে বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি বিদেশি ঋণ ছিল ৯৮ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার, যা একই বছরের সেপ্টেম্বরে ১০০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। রাজস্ব আয়, রপ্তানি, রেমিট্যান্স ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের তুলনায় বৈদেশিক ঋণ ও ঋণ পরিশোধের এ দায়বদ্ধতার দ্রুত বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে সিপিডি।
অভ্যন্তরীণ সম্পদের একটি ক্রমবর্ধমান অংশ দেশি ও বিদেশি ঋণের মূল ও সুদ পরিশোধে ব্যবহারের পরামর্শ অর্থনীতিবিদের। দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য অভ্যন্তরীন উৎপাদন বাড়ানোর বিকল্প নেই বলে জানান,প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান।