বৃষ্টির কারণে আবারও বেড়েছে শীতের তীব্রতা

- আপডেট সময় : ০৮:১৮:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২০
- / ১৫৪২ বার পড়া হয়েছে
বৃষ্টির কারণে দেশের বিভিন্ন জেলায় আবারও বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এতে বিপাকে পড়েছেন দিনাজপুর, গাইবান্ধা ও চুয়াডাঙ্গা-সহ বিভিন্ন জেলার খেটে খাওয়া মানুষ। ঠাণ্ডাজনিত কারনে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, জ্বর,সর্দি ও কাশিসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা।
দেশের সবর্নিম্ন তাপমাত্রা দিনাজপুরে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। সকালের দিকে কুয়াশাচ্ছন্ন থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে রোদের দেখা মেলায় শীতের তীব্রতা কিছুটা কমেছে।তবে অব্যাহত রয়েছে মৃদু ঠাণ্ডা বাতাস।
গাইবান্ধায় সকাল থেকে মিলছে না সূর্যের দেখা।এতে বিপাকে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ। অনেকেই শীত থেকে রক্ষা পেতে পুরাতন কাপড়ের দোকানে ভিড় করছেন।
বৃষ্টির পরে শীত জেঁকে বসেছে নাটোরে। কনকনে শীত আর কুয়াশায় শীতের তীব্রতা বেড়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ।
ঝিনাইদহে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। শীত বেড়ে যাওয়ায় স্বাভাবিক কাজকর্মে কিছুটা স্থবিরতা এসেছে।অনেকেই আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণে চেষ্টা করছেন।
চুয়াডাঙ্গায় গুড়ি-গুড়ি বৃষ্টি আর কুয়াশায় বেড়েছে শীতের তীব্রতা। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছে খেটে খাওয়া ছিন্নমূল মানুষ। জেলার সদর হাসপাতালে বাড়ছে শীতজনিত রোগী। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে এখনো হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৫০ জন।
সাতক্ষীরায় বৃষ্টির পর শীতের তীব্রতায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। এদিকে, ঠাণ্ডাজনিত কারনে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, জ্বর,সর্দি ও কাশিসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা।
নড়াইলে মানুষের পাশাপাশি শীতে কাহিল হচ্ছে গবাদিপশু। গরু, ছাগল ও ভেড়াসহ গৃহপালিত পশুকে শীত থেকে বাঁচাতে বস্তা ও চট ব্যবহার করা হচ্ছে।