০৯:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

মধুমতি নদীতে চর পড়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে যাত্রীরা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৪৭:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ নভেম্বর ২০২০
  • / ১৫২০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নে মধুমতি নদীতে চর পড়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে যাত্রীরা। নদী পারাপারে ১০ মিনিটের জায়গায় সময় লাগছে ৩৫ থেকে ৪০ মিনিট।খননের পাশাপশি পাকা সেতু বা কাঠের পুল করা গেলে ভোগান্তি কমবে বলে মনে করে দুই পাড়ের মানুষ।

গোপালগঞ্জ জেলার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে মধুমতি নদী। নদীর এক দিকে গোপালগঞ্জ অন্যদিকে নড়াইল জেলা। দুই জেলার মানুষের পারাপারের একমাত্র অবলম্বন শত বছরের পুরানো দূর্গাপুর-ডিগ্রিরচর খেয়াঘাট। খেয়া নৌকায় পার হতে আগে সময় লাগতো মাত্র ১০ মিনিট। কিন্তু, বিশাল চর পড়ায় এখন প্রায় দুই কিলোমিটার ঘুরে যেতে সময় লাগছে ৩৫ থেকে ৪০ মিনিট।

চর পড়া অংশে খনন এবং দূর্গাপুর অংশে সেতু তৈরি করলে দূর্ভোগ কমবে বলে মনে করে, এলাকবাসী। সমস্যা সমাধানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন, ইউএনও। ভোগান্তিতে কমাতে সরকার কার্যকর উদ্যোগ নেবে বলে আশা করে ভুক্তভোগীরা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

মধুমতি নদীতে চর পড়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে যাত্রীরা

আপডেট সময় : ০১:৪৭:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ নভেম্বর ২০২০

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নে মধুমতি নদীতে চর পড়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে যাত্রীরা। নদী পারাপারে ১০ মিনিটের জায়গায় সময় লাগছে ৩৫ থেকে ৪০ মিনিট।খননের পাশাপশি পাকা সেতু বা কাঠের পুল করা গেলে ভোগান্তি কমবে বলে মনে করে দুই পাড়ের মানুষ।

গোপালগঞ্জ জেলার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে মধুমতি নদী। নদীর এক দিকে গোপালগঞ্জ অন্যদিকে নড়াইল জেলা। দুই জেলার মানুষের পারাপারের একমাত্র অবলম্বন শত বছরের পুরানো দূর্গাপুর-ডিগ্রিরচর খেয়াঘাট। খেয়া নৌকায় পার হতে আগে সময় লাগতো মাত্র ১০ মিনিট। কিন্তু, বিশাল চর পড়ায় এখন প্রায় দুই কিলোমিটার ঘুরে যেতে সময় লাগছে ৩৫ থেকে ৪০ মিনিট।

চর পড়া অংশে খনন এবং দূর্গাপুর অংশে সেতু তৈরি করলে দূর্ভোগ কমবে বলে মনে করে, এলাকবাসী। সমস্যা সমাধানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন, ইউএনও। ভোগান্তিতে কমাতে সরকার কার্যকর উদ্যোগ নেবে বলে আশা করে ভুক্তভোগীরা।