যথাযথ মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হলো পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী
- আপডেট সময় : ০৮:০৭:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
- / ১৮২৫ বার পড়া হয়েছে
যথাযথ মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হলো পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী। মহানবী (সঃ)-এর জন্ম ও মৃত্যু দিবস স্মরণে আলোচনা সভা ছাড়াও ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বের করা হয় বর্ণাঢ্য রেলি ও জশনে জুলুশ। রাজধানীতে বিভিন্ন সংগঠন আয়োজিত আলোচনায় বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বিশ্বনবীর আদর্শ অনুসরণের আহবান জানান আলোচকরা।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী। এই দিনে ইসলাম ধর্মের সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জন্ম ও মৃত্যুবরন করেন। তাইতো দিনটিকে ঈদে মিলাদুন্নবী হিসেবে পালন করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। আনন্দ ও বেদনার এই দিনে তাইতো ইয়া নবী ছালামু আলাইকা’‘ইয়া রাসূল ছালামু আলাইকা’ কন্ঠে রাজধানীতে জশনে জুলুশ বের করে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ও আন্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া। অংশগ্রহণকারীরা কলেমা খচিত পতাকা, প্লেকার্ড, ফেস্টুন জুলুসে হাতে নারায়ে তকবির, নারায়ে রেসালতের স্লোগানে স্লোগানে রাজধানীর রাজপথ মুখরিত করে তোলেন। রেলি শেষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শান্তি সমাবেশে মিলিত হয়। সমাবেশে দোয়া ও আলোচনা সভায় ঈদে মিলাদুন্নবী’র তাৎপর্য তুলে ধরেন বক্তারা।
প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক, তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড.হাছান মাহমুদ বলেন, ধর্মের উপর আঘাতকারী অপশক্তির বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীর গুলিস্তান মহানগর নাট্যমঞ্চে দোয়া ও আলোচনা সভার আয়োজন করে আশেকানে গাউছিয়া রহমানিয়া মইনিয়া মাইজভান্ডারীয়া। সংগঠনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ বলেন, বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বিশ্বনবীর আদর্শ অনুসরনের বিকল্প নেই। আলোচনা ও দোয়া শেষে বের হয় জশনে জুলুশ। রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক পদক্ষীণ করে আবারও মহানগর নাট্যমঞ্চে এসে তা শেষ হয়।