০৩:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সরকারের টানাপড়েনে আতঙ্কে গার্মেন্টস মালিকরা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:১৬:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ মে ২০২৩
  • / ১৬৭৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের সঙ্গে সরকারের টানাপড়েনে দেশের গার্মেন্টস মালিকরা আতঙ্কিত। তবে রাজনৈতিক ইস্যুর প্রভাব বাণিজ্যে পড়বে না বলে আশা করছেন অনেকে। বিজিএমইএ বলছে, জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা তৈরী পোশাক শিল্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেতে দেবে না সরকার। আর অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রাতারাতি কোনো প্রভাব না পরলেও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বক্তব্যে পরিস্থিতি জটিল হচ্ছে।

বাংলাদেশের রপ্তানী আয়ের অন্তত ৮২ শতাংশই আসে তৈরী পোশাক শিল্প থেকে। এককভাবে যার বড় গ্রাহক যুক্তরাষ্ট্র। শতাংশের হিসেবে যা অন্তত ২৯ শতাংশ। বাকি ৫৬ শতাংশ রপ্তানী হচ্ছে ইউরোপে। কয়েক বছর ধরে দেন দরবার চালিয়ে কয়েকটি নতুন বাজার তৈরী করলেও রপ্তানীর দিক থেকে সাকুল্যে তা ১৫ শতাংশের নিচে। তাই প্রধান রপ্তানী আয় এখনো যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের ওপরই নির্ভরশীল।

নানা ইস্যুতে সরকারের সঙ্গে টানাপরেন বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের। যদিও তার সবটাই রাজনৈতিক। এতে উদ্বেগ বাড়ছে তৈরী পোষাক শিল্প সংশ্লিষ্টদের মধ্যে।

নানা চড়াই উৎরায় পেরিয়ে বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশের তৈরী পোষাক শিল্প। একারণে রাজনৈতিক সংকট বাণিজ্যে প্রভাব ফেলবে না বলে বিশ্বাস বিজিএমইএর সাবেক নেতাদের।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের অতিকথনে বাস্তবতার চেয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বেশি। পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজনীতির চেয়ে কুটনীতিকে প্রাধান্য দিতে হবে। নইলে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশ। ফুটেজ-২ (কুটনীতিকদের মিটিং, ঢাকা থেকে সংযুক্ত হবে)

গেলো অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানী আয় ৫২ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। যার মধ্যে শুধু তৈরী পোশাক থেকে এসেছে ৪২ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার। এককথায় বৈদেশিক মুদ্রা বাজার এখনো এই একটি খাতের ওপরই নির্ভরশীল।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সরকারের টানাপড়েনে আতঙ্কে গার্মেন্টস মালিকরা

আপডেট সময় : ০১:১৬:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ মে ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের সঙ্গে সরকারের টানাপড়েনে দেশের গার্মেন্টস মালিকরা আতঙ্কিত। তবে রাজনৈতিক ইস্যুর প্রভাব বাণিজ্যে পড়বে না বলে আশা করছেন অনেকে। বিজিএমইএ বলছে, জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা তৈরী পোশাক শিল্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেতে দেবে না সরকার। আর অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রাতারাতি কোনো প্রভাব না পরলেও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বক্তব্যে পরিস্থিতি জটিল হচ্ছে।

বাংলাদেশের রপ্তানী আয়ের অন্তত ৮২ শতাংশই আসে তৈরী পোশাক শিল্প থেকে। এককভাবে যার বড় গ্রাহক যুক্তরাষ্ট্র। শতাংশের হিসেবে যা অন্তত ২৯ শতাংশ। বাকি ৫৬ শতাংশ রপ্তানী হচ্ছে ইউরোপে। কয়েক বছর ধরে দেন দরবার চালিয়ে কয়েকটি নতুন বাজার তৈরী করলেও রপ্তানীর দিক থেকে সাকুল্যে তা ১৫ শতাংশের নিচে। তাই প্রধান রপ্তানী আয় এখনো যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের ওপরই নির্ভরশীল।

নানা ইস্যুতে সরকারের সঙ্গে টানাপরেন বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের। যদিও তার সবটাই রাজনৈতিক। এতে উদ্বেগ বাড়ছে তৈরী পোষাক শিল্প সংশ্লিষ্টদের মধ্যে।

নানা চড়াই উৎরায় পেরিয়ে বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশের তৈরী পোষাক শিল্প। একারণে রাজনৈতিক সংকট বাণিজ্যে প্রভাব ফেলবে না বলে বিশ্বাস বিজিএমইএর সাবেক নেতাদের।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের অতিকথনে বাস্তবতার চেয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বেশি। পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজনীতির চেয়ে কুটনীতিকে প্রাধান্য দিতে হবে। নইলে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশ। ফুটেজ-২ (কুটনীতিকদের মিটিং, ঢাকা থেকে সংযুক্ত হবে)

গেলো অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানী আয় ৫২ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। যার মধ্যে শুধু তৈরী পোশাক থেকে এসেছে ৪২ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার। এককথায় বৈদেশিক মুদ্রা বাজার এখনো এই একটি খাতের ওপরই নির্ভরশীল।