০৪:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৬ জুলাই ২০২৪

রাজস্ব আদায়ে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১১:১৯:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ জুলাই ২০২৪
  • / ১৫৪৪ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বৈশ্বিক মন্দা ও ডলার সংকটের মধ্যেও রাজস্ব আদায়ে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ। কর্মকর্তাদের দাবি, এইচএস কোডের ওপর নজরদারি বাড়ানোর পাশাপাশি কিছু নতুন পদক্ষেপ গ্রহণে রাজস্ব আদায় বেড়েছে। যা চলতি বছরও ধরে রাখতে চায় কাস্টমস। তবে ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর অভিযোগ, রাজস্ব বাড়াতে গিয়ে পান থেকে চুন খসলেই জরিমানাসহ আমদানী রপ্তানী কারকদের ওপর খড়গহস্ত হচ্ছে কাস্টমস। যা রীতিমতো জুলুম। এভাবে চলতে থাকলে রাজস্ব আয় বাড়লেও ক্ষতিগ্রস্ত হবে সার্বিক অর্থনীতি।

সদ্য সমাপ্ত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রায় ৬৯ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করেছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ কম হলেও আগের অর্থবছরের চেয়ে ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ বেশি। ফুটেজ-১ ও নিচের গ্রাফিক্স আলফা হবে

কাস্টমসের দাবি, এআইআর শাখার তৎপরতা বাড়ানোয় মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানীর অপতৎপরতা কমেছে। এছাড়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে অটোমেশন, স্ক্যানারের মতো আধুনিক যন্ত্রাংশের ব্যবহারে ইতিবাচক গতি এসেছে রাজস্ব আয়ে। ফুটেজ-২
সট: সাইদুল ইসলাম, ডেপুটি কমিশনার, চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ।
তবে ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, অতিরিক্ত রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে গিয়ে গেল অর্থবছরে আমদানী রপ্তানীকারকদের ওপর জুলুম চালিয়েছে কাস্টমস কর্মকর্তারা। আর এই কারণেই আমদানী রপ্তানী বাণিজ্যের সবকটি সুচক নিম্নমুখি থাকলেও কাস্টমসের আয় ছিলো বিপরীতমুখি।

আগামী অর্থবছরেও কাস্টমসের এই কড়াকড়ি অব্যাহত থাকলে জাতীয় অর্থনীতি দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে দাবি করেছে বিজিএমইএ। আর কাস্টমস বলছে, প্রবৃদ্ধির এই ধারা অব্যাহত রাখতে আরো বেশি সক্রিয় হবে তারা। সেটাফ দুই জনের

নতুন অর্থবছরে চট্টগ্রাম কাস্টমসকে এখনো রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেয়নি এনবিআর। তবে লক্ষ্যমাত্রার পরিমাণ ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাড়াবে বলেই ধারণা কাস্টমসের। তাই নতুন অর্থবছরের প্রথমদিন থেকেই রাজস্ব আদায়ে আরো বেশি সক্রিয় হয়ে উঠেছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ।

অর্থবছর – রাজস্ব

২০২৩-২০২৪ – ৬৮ হাজার ৫৬২ কোটি ৭২ লাখ টাকা

লক্ষমাত্রা ছিলো – ৭৭ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা

২০২২-২০২৩ – ৬১ হাজার ৪৬৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা

গেল বছরের চেয়ে প্রবৃদ্ধি – ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

রাজস্ব আদায়ে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ

আপডেট সময় : ১১:১৯:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ জুলাই ২০২৪

বৈশ্বিক মন্দা ও ডলার সংকটের মধ্যেও রাজস্ব আদায়ে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ। কর্মকর্তাদের দাবি, এইচএস কোডের ওপর নজরদারি বাড়ানোর পাশাপাশি কিছু নতুন পদক্ষেপ গ্রহণে রাজস্ব আদায় বেড়েছে। যা চলতি বছরও ধরে রাখতে চায় কাস্টমস। তবে ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর অভিযোগ, রাজস্ব বাড়াতে গিয়ে পান থেকে চুন খসলেই জরিমানাসহ আমদানী রপ্তানী কারকদের ওপর খড়গহস্ত হচ্ছে কাস্টমস। যা রীতিমতো জুলুম। এভাবে চলতে থাকলে রাজস্ব আয় বাড়লেও ক্ষতিগ্রস্ত হবে সার্বিক অর্থনীতি।

সদ্য সমাপ্ত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রায় ৬৯ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করেছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ কম হলেও আগের অর্থবছরের চেয়ে ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ বেশি। ফুটেজ-১ ও নিচের গ্রাফিক্স আলফা হবে

কাস্টমসের দাবি, এআইআর শাখার তৎপরতা বাড়ানোয় মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানীর অপতৎপরতা কমেছে। এছাড়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে অটোমেশন, স্ক্যানারের মতো আধুনিক যন্ত্রাংশের ব্যবহারে ইতিবাচক গতি এসেছে রাজস্ব আয়ে। ফুটেজ-২
সট: সাইদুল ইসলাম, ডেপুটি কমিশনার, চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ।
তবে ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, অতিরিক্ত রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে গিয়ে গেল অর্থবছরে আমদানী রপ্তানীকারকদের ওপর জুলুম চালিয়েছে কাস্টমস কর্মকর্তারা। আর এই কারণেই আমদানী রপ্তানী বাণিজ্যের সবকটি সুচক নিম্নমুখি থাকলেও কাস্টমসের আয় ছিলো বিপরীতমুখি।

আগামী অর্থবছরেও কাস্টমসের এই কড়াকড়ি অব্যাহত থাকলে জাতীয় অর্থনীতি দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে দাবি করেছে বিজিএমইএ। আর কাস্টমস বলছে, প্রবৃদ্ধির এই ধারা অব্যাহত রাখতে আরো বেশি সক্রিয় হবে তারা। সেটাফ দুই জনের

নতুন অর্থবছরে চট্টগ্রাম কাস্টমসকে এখনো রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেয়নি এনবিআর। তবে লক্ষ্যমাত্রার পরিমাণ ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাড়াবে বলেই ধারণা কাস্টমসের। তাই নতুন অর্থবছরের প্রথমদিন থেকেই রাজস্ব আদায়ে আরো বেশি সক্রিয় হয়ে উঠেছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ।

অর্থবছর – রাজস্ব

২০২৩-২০২৪ – ৬৮ হাজার ৫৬২ কোটি ৭২ লাখ টাকা

লক্ষমাত্রা ছিলো – ৭৭ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা

২০২২-২০২৩ – ৬১ হাজার ৪৬৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা

গেল বছরের চেয়ে প্রবৃদ্ধি – ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ