০৬:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

লকডাউনে আলোচনার শীর্ষে মুভমেন্ট পাস

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৭:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল ২০২১
  • / ১৫৩০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

লকডাউনে এখন সবচে’ আলোচিত বিষয়- মুভমেন্ট পাস। একশ্রেণীর মানুষ এতে সুবিধা পেলেও বেশিরভাগই হচ্ছেন বঞ্চিত। ইন্টারনেট ও কম্পিউটার সুবিধার অভাব এবং স্মার্টফোন না থাকায় দরিদ্র জনগোষ্ঠী জরুরী প্রয়োজনেও পাচ্ছেন না মুভমেন্ট পাস। এমন পাসের খবর সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষেরও অজানা। এদিকে, লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে ঢাকার সড়কে বেড়েছে ব্যক্তিগত যান চলাচল। বেড়েছে জনসমাগমও। নিত্যপণ্যের বাজারেও মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। জনসমাগম নিয়ন্ত্রণে চালানো হচ্ছে ভ্রাম্যমান আদালত। তবে, ম্যাজিস্ট্রেটরা বলছেন, দারিদ্র্য পরিস্থিতির কারণে আইন প্রয়োগে কড়াকড়ি করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা কঠিন হয়ে পড়েছে।

করোনার মহাদুর্যোগ থেকে রক্ষা পেতে সরকার সাধারণ ছুটি ও লকডাউনের ঘোষণা দিলেও ত্রুটিপূর্ণ ব্যবস্থাপনায় তা কার্যকর হতে পারছে না।

করোনার উচ্চহার নিয়ন্ত্রণে সর্বাত্মক লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীর তেঁজগাও, মহাখালী, শাহবাগ, মগবাজারসহ বিভিন্ন সড়কে বেড়েছে ব্যক্তিগত যান চলাচলের সংখ্যা। চেকপোষ্টেও ছিল না পুলিশের তেমন নজরদারী। প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে মানুষকে ফ্রি-স্টাইলে চলাফেরা করতে দেখা গেছে।

জরুরী প্রয়োজনে ঘরের বের হতে পুলিশের পক্ষ থেকে মুভমেন্ট পাসের ব্যবস্থা করা হলেও কম্পিউটার ও ইন্টারনেট জ্ঞানসহ এই সুবিধা না থাকায়ও বেশিরভাগ মানুষই পড়েছেন বিপাকে।

লকডাউনে দরিদ্র রিক্সা চালকরাও পড়েছেন উভয় সংকটে। সরকার খাবারের ব্যবস্থা না করায়- পেটের দায়ে বের হয়ে পড়ছে পুলিশের হয়রানীতে।

সড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে লকডাউন মানানোর কথা জানায় পুলিশ সদস্যরা।

হাতিরপুলে নিত্যপণ্যের বাজারে তদারকির অভাবে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি।

রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে রেবের ভ্রাম্যমান আদালতে উঠে আসে নানা অসঙ্গতির কথা।

ম্যাজিস্ট্রেট জানান, আইন প্রয়োগে কড়াকড়ি করে লকডাউন বাস্তবায়ন করা অসম্ভব। প্রয়োজন সম্মিলিত সচেতনতা।

কেবল চিকিৎসক ও নার্স, সংবাদকর্মী এবং ব্যাংকারসহ জরুরী সেবার আওতাধীন ১৮ ধরনের পেশাজীবীরা আইডি কার্ড দেখিয়ে জরুরী প্রয়োজনে বের হতে পারছেন।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

লকডাউনে আলোচনার শীর্ষে মুভমেন্ট পাস

আপডেট সময় : ০৭:৪৭:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল ২০২১

লকডাউনে এখন সবচে’ আলোচিত বিষয়- মুভমেন্ট পাস। একশ্রেণীর মানুষ এতে সুবিধা পেলেও বেশিরভাগই হচ্ছেন বঞ্চিত। ইন্টারনেট ও কম্পিউটার সুবিধার অভাব এবং স্মার্টফোন না থাকায় দরিদ্র জনগোষ্ঠী জরুরী প্রয়োজনেও পাচ্ছেন না মুভমেন্ট পাস। এমন পাসের খবর সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষেরও অজানা। এদিকে, লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে ঢাকার সড়কে বেড়েছে ব্যক্তিগত যান চলাচল। বেড়েছে জনসমাগমও। নিত্যপণ্যের বাজারেও মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। জনসমাগম নিয়ন্ত্রণে চালানো হচ্ছে ভ্রাম্যমান আদালত। তবে, ম্যাজিস্ট্রেটরা বলছেন, দারিদ্র্য পরিস্থিতির কারণে আইন প্রয়োগে কড়াকড়ি করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা কঠিন হয়ে পড়েছে।

করোনার মহাদুর্যোগ থেকে রক্ষা পেতে সরকার সাধারণ ছুটি ও লকডাউনের ঘোষণা দিলেও ত্রুটিপূর্ণ ব্যবস্থাপনায় তা কার্যকর হতে পারছে না।

করোনার উচ্চহার নিয়ন্ত্রণে সর্বাত্মক লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীর তেঁজগাও, মহাখালী, শাহবাগ, মগবাজারসহ বিভিন্ন সড়কে বেড়েছে ব্যক্তিগত যান চলাচলের সংখ্যা। চেকপোষ্টেও ছিল না পুলিশের তেমন নজরদারী। প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে মানুষকে ফ্রি-স্টাইলে চলাফেরা করতে দেখা গেছে।

জরুরী প্রয়োজনে ঘরের বের হতে পুলিশের পক্ষ থেকে মুভমেন্ট পাসের ব্যবস্থা করা হলেও কম্পিউটার ও ইন্টারনেট জ্ঞানসহ এই সুবিধা না থাকায়ও বেশিরভাগ মানুষই পড়েছেন বিপাকে।

লকডাউনে দরিদ্র রিক্সা চালকরাও পড়েছেন উভয় সংকটে। সরকার খাবারের ব্যবস্থা না করায়- পেটের দায়ে বের হয়ে পড়ছে পুলিশের হয়রানীতে।

সড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে লকডাউন মানানোর কথা জানায় পুলিশ সদস্যরা।

হাতিরপুলে নিত্যপণ্যের বাজারে তদারকির অভাবে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি।

রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে রেবের ভ্রাম্যমান আদালতে উঠে আসে নানা অসঙ্গতির কথা।

ম্যাজিস্ট্রেট জানান, আইন প্রয়োগে কড়াকড়ি করে লকডাউন বাস্তবায়ন করা অসম্ভব। প্রয়োজন সম্মিলিত সচেতনতা।

কেবল চিকিৎসক ও নার্স, সংবাদকর্মী এবং ব্যাংকারসহ জরুরী সেবার আওতাধীন ১৮ ধরনের পেশাজীবীরা আইডি কার্ড দেখিয়ে জরুরী প্রয়োজনে বের হতে পারছেন।