০৪:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪

শক্তিশালী হয়ে শহর ছাপিয়ে প্রত্যন্ত এলাকায় ডেঙ্গু

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:২৩:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ জুলাই ২০২৩
  • / ১৬২৫ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আগের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি শক্তিশালী মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু। আগে শহর কেন্দ্রীক হলেও এখন প্রত্যন্ত এলাকায় ছড়িয়েছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব। চলতি মৌসুমে হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর অন্তত ৫৫ শতাংশ গ্রাম থেকে আসা। আক্রান্তদের মধ্যে শিশু ও বয়স্করাই বেশি। করোনার মতো ডেঙ্গু আক্রান্তদেরও লাঞ্চ, লিভার, কিডনি এমনকি ব্রেন ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। এমন বাস্তবতায় সেবা সংস্থাগুলোর তৎপরতার পাশাপাশি জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্য বিভাগের সমন্বয় না হলে, পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করবে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের চিত্র এটি। একই দশা ১৩ ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের। শয্যায় স্থান সংকুলন না হওয়ায় মাটিতেও চিকিৎসা নিচ্ছে রোগীরা। যাদের বড় অংশই ডেঙ্গু আক্রান্ত। এর বাইরে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল ছাড়াও বিভিন্ন বেসরকারী হাসপাতালে ক্রমেই বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা।

রোগী ও স্বজনরা বলছেন, মৌসুমের শুরু থেকেই ডেঙ্গুর ব্যাপারে সতর্ক থাকার পরও আক্রান্ত হয়েছেন তারা। ফুটেজ-১

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলছেন, ডেঙ্গু অনেক পুরোনো রোগ হলেও, এবার তার চরিত্র আলাদা। বেড়েছে ভয়াবহতা। তাই আক্রান্ত হলে, সময় নষ্ট না করে দ্রুত রোগীকে হাসপাতালে আনার পরামর্শ তাদের।  চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বলছেন, চিকিৎসা সরঞ্জামের কোন সংকট না থাকলেও নানা সীমাবদ্ধতা আছে। তাই চিকিৎসার চেয়ে রোগ প্রতিরোধে মনোযোগী হওয়ার তাগি দেন তিনি।

স্বাস্থ্য বিভাগের হিসেবে, চলতি মৌসুমে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে ৭২১ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্য বছর আক্রান্ত প্রায় সবাই শহরের বাসিন্দা হলেও এবার প্রত্যন্ত এলাকার রোগীই বেশি।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

শক্তিশালী হয়ে শহর ছাপিয়ে প্রত্যন্ত এলাকায় ডেঙ্গু

আপডেট সময় : ০২:২৩:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ জুলাই ২০২৩

আগের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি শক্তিশালী মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু। আগে শহর কেন্দ্রীক হলেও এখন প্রত্যন্ত এলাকায় ছড়িয়েছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব। চলতি মৌসুমে হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর অন্তত ৫৫ শতাংশ গ্রাম থেকে আসা। আক্রান্তদের মধ্যে শিশু ও বয়স্করাই বেশি। করোনার মতো ডেঙ্গু আক্রান্তদেরও লাঞ্চ, লিভার, কিডনি এমনকি ব্রেন ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। এমন বাস্তবতায় সেবা সংস্থাগুলোর তৎপরতার পাশাপাশি জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্য বিভাগের সমন্বয় না হলে, পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করবে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের চিত্র এটি। একই দশা ১৩ ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের। শয্যায় স্থান সংকুলন না হওয়ায় মাটিতেও চিকিৎসা নিচ্ছে রোগীরা। যাদের বড় অংশই ডেঙ্গু আক্রান্ত। এর বাইরে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল ছাড়াও বিভিন্ন বেসরকারী হাসপাতালে ক্রমেই বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা।

রোগী ও স্বজনরা বলছেন, মৌসুমের শুরু থেকেই ডেঙ্গুর ব্যাপারে সতর্ক থাকার পরও আক্রান্ত হয়েছেন তারা। ফুটেজ-১

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলছেন, ডেঙ্গু অনেক পুরোনো রোগ হলেও, এবার তার চরিত্র আলাদা। বেড়েছে ভয়াবহতা। তাই আক্রান্ত হলে, সময় নষ্ট না করে দ্রুত রোগীকে হাসপাতালে আনার পরামর্শ তাদের।  চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বলছেন, চিকিৎসা সরঞ্জামের কোন সংকট না থাকলেও নানা সীমাবদ্ধতা আছে। তাই চিকিৎসার চেয়ে রোগ প্রতিরোধে মনোযোগী হওয়ার তাগি দেন তিনি।

স্বাস্থ্য বিভাগের হিসেবে, চলতি মৌসুমে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে ৭২১ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্য বছর আক্রান্ত প্রায় সবাই শহরের বাসিন্দা হলেও এবার প্রত্যন্ত এলাকার রোগীই বেশি।