শেষ মূহূর্তে জমে উঠেছে ইউপি নির্বাচন প্রচারণা
- আপডেট সময় : ০৮:১৪:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ নভেম্বর ২০২১
- / ১৬৬৬ বার পড়া হয়েছে
শেষ মূহূর্তে জমে উঠেছে ইউপি নির্বাচন প্রচারণা। গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর ১৪টি ইউপিতে চলছে প্রার্থীদের পাল্টা-পাল্টি অভিযোগ। প্রার্থীরা দিনরাত ব্যস্ত ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণে। ঢাকার ধামরাইয়ে ১৫টি ইউনিয়নের তৃতীয় ধাপের নির্বাচনকে ঘিরে উৎসবের আমেজ। আর সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে যাবতীয় প্রস্তুতি নিয়েছে কমিশন। এদিকে, সাতক্ষীরা সদরের ১৩টি ইউনিয়নে জামায়াত সমর্থক নেতারাও ভোল পাল্টে হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী।
দ্বিতীয় ধাপে ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ইউনিয়র পরিষদ নির্বাচন।
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর ১৪ ইউনিয়নে সেদিন ভোটগ্রহণ। ৭টিতে দলীয় প্রতীক ও অপর ৭টিতে উন্মুক্তভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা আছে। চেয়ারম্যান পদে মাঠে সরব ৬২ জন।ভোটযুদ্ধে সদস্য পদে ৪০১ জন ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ১২৬ জন প্রার্থী। কাশিয়ানী উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে মোট ভোটার ১ লাখ ৭৬ হাজার ৮০১ জন।
এদিকে, নির্বাচনে সংঘাত এড়াতে প্রার্থীদের নিয়ে মতবিনিময় করেছে জেলা প্রশাসন ও নির্বাচন অফিস। তবে যোগ্য প্রার্থীকেই নির্বাচিত করার পক্ষে ভোটাররা।
সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে সকল প্রস্তুতি নেয়ার কথা জানিয়েছেন, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
কাশিয়ানীর ১৪ ইউনিয়নে ভোট কেন্দ্র ১২৭টি।
ঢাকার ধামরাইয়ে ১৫ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনী মাঠে ভোটারদের মন জয় করতে প্রার্থীরা ছুটছেন এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে। দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। উদ্দেশ্য ভোটারদের কাছে টানা। নির্বাচনে সৎ যোগ্য আর নীতিবান প্রার্থীর দেখেই ভোট দেয়ার কথা।
এই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শংকিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।
নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
এদিকে, সাতক্ষীরায় ইউপি নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করায় মাঠে সক্রিয় আওয়ামী লীগ,জাতীয় পার্টি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন কার্যালয় জানান, ১৩ টি ইউনিয়নে ব্যালটের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ হবে। এদিকে, সুখে ও দু:খের সাথী হয়ে তাদের পাশে থাকার কথা জানান প্রার্থীরা।
ভোটগ্রহণের দিন অবাধ সুষ্ঠ ও সুন্দর করতে কাজ করছে কমিশন ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
১১ নভেম্বর সাতক্ষীরা সদরের ১৩ ইউনিয়নে প্রায় আড়াই লাখ ভোটার অংশ নেয়ার কথা।