শৈত্য প্রবাহের কারণে তীব্র শীতে বিপর্যস্ত সারাদেশের জনজীবন
- আপডেট সময় : ০৪:১০:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০১৯
- / ১৫৪৭ বার পড়া হয়েছে
শৈত্য প্রবাহের কারণে তীব্র শীতে বিপর্যস্ত সারাদেশের জনজীবন। চুয়াডাঙ্গা, রাজশাহী, পাবনা,পঞ্চগড় ও নড়াইলসহ সারাদেশে হিমেল হাওয়ায় তীব্র শীতের পাশাপাশি ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে চারদিক। দিনের বেলায় দেখা মিলছে না সূর্যের। চরম দুর্ভোগে খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ।
চুয়াডাঙ্গায় কয়েকদিন ধরে মৃদু থেকে শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত। সকাল ৬টায় জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
রাজশাহীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে ভোরে ঘন কুয়াশা থাকলেও, বেলা বাড়ার সাথে সাথে দেখা মিলেছে সূর্যের। কিন্তু ঠাণ্ডা বাতাসের দাপটে কাবু হয়ে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
পাবনায় কনকনে শীত আর হিমেল বাতাসে স্থবির জনজীবন। বেকায়দায় পড়েছে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
পঞ্চগড়ে কয়েকদিন ধরে ঘন কুয়াশায় ঢাকা চারদিক। বেড়েছে হাড় কাঁপানো কনকনে শীতের তীব্রতা। চরম দুর্ভোগে নিম্ন আয়ের মানুষ।
শীতার্তদের সহায়তায় কাজ করছে প্রশাসন।
নড়াইলে তাপমাত্রা নেমেছে ১১ ডিগ্রী সেলসিয়াসে। এতে বিপর্যস্ত জনজীবন। হঠাৎ শীত জেকে বসায় গরম কাপড় ও লেপ-তোষকের দোকানে ভীড় বেড়েছে।
মৌলভীবাজারের ওপর দিয়ে কয়েক দিন ধরে বইছে শৈত্য প্রবাহ। ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় দুর্ভোগ বাড়ছে সাধারণ মানুষের।
কয়েকদিনে ফরিদপুরে শীতের তীব্রতা বেড়েই চলছে। শীতের কারনে সবচেয়ে বিপাকে পড়েছে কর্মজীবী সাধারণ মানুষ।
ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় গাইবান্ধার জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে। শীতের তীব্রতা ও ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে চারদিক।
কুড়িগ্রামের ওপর দিয়ে তিনদিন ধরে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ। এতে বিপর্যস্ত জেলার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।