সমন্বিত কৃষিকাজ, হাঁস-মুরগি-কোয়েল পাখি ও গবাদি পশু পালনে স্বাবলম্বী নারীরা
- আপডেট সময় : ০৮:২১:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০
- / ১৫৪৭ বার পড়া হয়েছে
সমন্বিত কৃষিকাজ, হাঁস-মুরগি-কোয়েল পাখি ও গবাদি পশু পালনে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর উপকূলের নারীরা। তাদের সম্পৃক্ততায় সমৃদ্ধ হয়েছে গ্রামীন অর্থনীতি। পরিবারের পুষ্টি চাহিদা পূরনের পাশাপাশি দুর্যোগে বিপর্যস্ত উপকূলের হতদরিদ্র পরিবারে এনেছে আর্থিক স্বচ্ছলতা। এজন্য সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে তারা।
কেউ ক্ষেতে নিড়ানী দিচ্ছে, কেউবা মাচায় ফলের যত্ন নিচ্ছে। হাঁস-মুরগি ও কোয়েল পাখির খামার গড়ে তুলেছে কেউ কেউ। গবাদি পশু পালনসহ জৈব সার তৈরিতেও ব্যস্ত অনেক নারী। এভাবেই গৃহস্থালী কাজের পাশাপাশি বাড়ির অঙ্গিনায়– সমন্বিত সবজি চাষ, হাঁস-মুরগী-কোয়েল পাখি-গবাদি পশু পালনসহ মৎস্যচাষে কঠোর শ্রম দিচ্ছেন পটুয়াখালী উপকূলের গৃহবধূরা। মাত্র এক দশক আগেও এ চিত্র ছিল সম্পূর্ন বিপরীত। সরকারি-বেসরকারি নানা উদ্যোগ, প্রশিক্ষন এবং সহযোগিতায় এসব নারীদের কৃষিকাজে করে তুলেছে আগ্রহী।
নদী ও বেরিবাঁধ ভাংগন, অতিবৃস্টি, ঘূর্নিঝড়ে প্রতিবছর বিপর্যস্ত হচ্ছে উপকূল। এতে সম্পদের ক্ষতিসহ জীবিকা সঙ্কটে পড়ে স্থানীয় মানুষ।
নারীরা কৃষিকাজে সম্পৃক্ত হওয়ায় বিপর্যস্ত উপকূলের হতদরিদ্র পরিবারে এসেছে আর্থিক স্বচ্ছলতা।
হাস-মুরগী ও গবাদি পশুপালনে নারীদের প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানান, এই কর্মকর্তা।
বাড়ির আঙ্গিনাকে উৎপাদন ক্ষেত্র করায় রাসায়নিকমুক্ত পুষ্টি চাহিদাও পূরন হচ্ছে উপকূলের দরিদ্র পরিবারগুলোর।