সেন্টমার্টিনসহ কক্সবাজারের পর্যটন শিল্প ধংসে নানামুখি ষড়যন্ত্র চলছে বলে দাবি করেছেন বিনিয়োগকারীরা
- আপডেট সময় : ০৭:২০:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২
- / ১৫৩২ বার পড়া হয়েছে
দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ-সেন্টমার্টিনসহ কক্সবাজারের পর্যটন শিল্প ধংসে নানামুখি ষড়যন্ত্র চলছে বলে দাবি করেছেন এ খাতের বিনিয়োগকারীরা। সেন্টমার্টিন নৌ-রুটে জাহাজ ও পর্যটক যাতায়ত সীমিত করার সরকারি সম্ভাব্য সিদ্ধান্তকে সেই ষড়য়ন্ত্রের অংশ বলে মনে করছেন সী-ক্রু জ অপারেটর ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর নেতারা।
জীবনের ঝুঁকি স্বত্বেও এক সময় কাঠের নৌকায় উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে প্রবালদ্বীপে যাওয়া আসা করতেন পর্যটকরা। কোন কোন সময় মাঝ সমুদ্রে ঘটে যেতো ছোট-বড় অনেক দুর্ঘটনাও।
পরে আধুনিক পর্যটনের সাথে যুক্ত হয় বিশালা আকারের ১০টি জাহাজ। বিলাস বহুল এসব জাহাজে প্রতিদিন প্রায় ৩ হাজার দেশী-বিদেশী পর্যটক যাতায়ত করেন দারুচিনিদ্বীপে।
কিন্তু হঠাৎ করেই‘টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌ-রুটে জাহাজ চলাচল ও পর্যটক সীমিত করণের খসড়া সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ফলে এ খাতের বিনিয়োগকারীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে।
এক সংবাদ সম্মেলনে ট্যুর অপারেটর ও দ্বীপ বাসীর স্বার্থরক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন জাহাজ মালিকরা।
স্কোয়াব সভাপতি তোফায়েল আহমদ সরকারের ঘোষিত ১৩ দফাসহ পর্যটন বান্ধব সকল নির্দেশনার সঙ্গে এক মত পোষণ করে বলেন, সেন্টমার্টিনে পর্যটক সীমিত করা হলে চরম ক্ষতির মুখে পড়বে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যদি দৈনিক দু’টি জাহাজ চলাচল করে তবে মাত্র ১ হাজার ২৫০ জন পর্যটক যাতায়াতের সুযোগ পাবে।একই সঙ্গে সেন্টমার্টিন দ্বীপের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ থেকে বঞ্চিত হবে আরও কয়েক হাজার পর্যটক।