স্মার্ট পর্যটন পরিবেশ নিশ্চিত করতে মাস্টার প্লানের কাজ চলছে : মাহবুব আলি
- আপডেট সময় : ০৯:৩১:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
- / ১৬৯৮ বার পড়া হয়েছে
স্মার্ট পর্যটন পরিবেশ নিশ্চিত করতে মাস্টারপ্লান তৈরির কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে তিন দিনব্যাপী এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার এবং বাংলাদেশ ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট সামিটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা জানান তিনি। এ মেলা চলবে চলবে ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার পর্যন্ত। মেলায় পর্যটকদের জন্য বিভিন্ন ছাড় দেয়ার ঘোষণা থাকলেও বাংলাদেশে পর্যটক আকৃষ্ট করার মতো তেমন কোনো আয়োজন নেই বলে দাবি দর্শনার্থীদের।
‘কানেক্টিং রিজিওনাল ট্যুরিজম’ থিম নিয়ে ঢাকার বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হয়েছে তিনব্যাপী এশিয়ান ট্যূরিজম ফেয়ার। এতে বাংলাদেশ ছাড়াও অংশ নিচ্ছে ভারত, চীন, নেপাল, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনাম ও দুবাইসহ একাধিক দেশের ১শ ৫০টি পর্যটন সংস্থা । সর্বসাধারণের জন্য মেলা প্রতিদিন সকাল ১০ টায় শুরু হয়ে চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত। মেলায় প্রবেশ মূল্য ৩০ টাকা। আর অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশন করলে শিক্ষার্থীরা প্রবেশ করতে পারবেন বিনামূল্যে।
সকালে দশম পর্যটন মেলার উদ্বোধন করেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী। পরে তিনি মেলার বিভিন্ন স্টোল ঘুরে দেখেন। মেলায় ট্রাভেল এজেন্সি, হোটেল, রিসোট, এয়ার টিকেটসহ বিভিন্ন স্টলের বিক্রয় প্রতিনিধিরা, নানা ধরনের অফার তুলে ধরেন পর্যটকদের কাছে। ভ্রমণ পিপাসুরা বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন,পাশাপাশি তাদের পছন্দের ভ্রমণ সম্পর্কে জানতে পেরে কৃতজ্ঞতা জানান। তবে কেউ কেউ বলছেন, আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ভ্রমন পিপাসুদের আকৃষ্ট করতে মেলায় নেই তেমন প্রদর্শনী ।
মেলায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্য এক ধরনের সেতুবন্ধন তৈরী হবে বলেও মনে করেন আয়োজকরা। পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান বলছেন, বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ শেষ হলে স্মার্ট পর্যটক পরিবেশ তৈরী হবে। এর আগে আলোচনায় সভায় অংশ নিয়ে বে-সামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্মার্ট পর্যটন খাত তৈরীতে মাস্টারপ্লানের কাজ চলছে। পাশাপাশি এবারের মেলার মাধ্যমে দক্ষিন পূর্ব এশিয়া থেকে দেশে পর্যটক বাড়বে বলেও জানান তিনি। দেশের নান্দনিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরতে ট্রাভেল এ্যাজেন্সী ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলেও মনে করেন মাহবুব আলী।