০৮:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪

হতাহতদের চিকিৎসায় চট্টগ্রামবাসীর অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৪:০৪:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ জুন ২০২২
  • / ১৫৪৯ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সীতাকুণ্ডের বিএম গেইট কন্টেইনার ডিপোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় হতাহতদের চিকিৎসায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো চট্টগ্রামবাসী। মাঝ রাতে কেউ এসেছে খাবার ও পানি নিয়ে, কেউ ওষুধ কেউবা নিজের রক্ত দিতে ছুটে এসেছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। অন্যান্য হাসপাতালের চিকিতসক ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ও নার্সরাও এসেছেন আহতদের পাশে দাড়াতে। ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠনের সেচ্ছা সেবীরাও উদয়াস্ত পরিশ্রম করেছেন রাতভর।

এম্বুলেন্স, সিএনজি অটোরিক্সা কিম্বা পুলিশের গাড়িতে আনা হচ্ছে বিএমগেইট কন্টেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় হতাহতদের। ইমার্জেন্সী থেকে কাউকে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে বর্ন ইউনিটে আবার কাউকে অর্থপেডিকস ওয়ার্ডে। রাত ১২ টার আগেই বার্ন ইউনিটের ধারণক্ষমতা উপচে পড়ায় পাশের গাইনী ওয়ার্ডকে প্রস্তুত করে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা চালায় চমেক কর্তৃপক্ষ।

রোগীর চাপ সামাল দিতে না পেরে বেসরকারী হাসপাতালের চিকিতসক ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসার আহবান জানায় স্বাস্থ্য বিভাগ। গভির রাতে হাসপাতালে ছুটে আসেন বিপুল সংখ্যক চিকিতসক ও শিক্ষার্থী।

হাজারো মানুষ ভিড় করেন হাসপাতালের ভেতরে বাইরে। রোগী ও স্বজনদের জন্য কেউ এনেছেন খাবার, কেউ পানি আবার রক্ত দিতেও ছুটে এসেছেন অনেকে।

ভিড়ের কারনে আহতদের চিকিতসা যাতে বাধাগ্রস্ত না হয় সে জন্য ততপর ছিলেন বিভিন্ন সামাজিক ও সেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোর কর্মীরা।

সাধারণ মানুষের পাশাপাশি প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরাও ছুটে আসেন হাসপাতালে।

চিকিতসকরা বলছেন, হাসপাতালে আসা রোগীদের অধিকাংশই দগ্ধ হয়েছেন। কেউ কেউ অগ্নিকাণ্ডের এলাকা থেকে বের হতে গিয়ে পড়ে আহতও হয়েছেন। তবে দগ্ধ রোগীদের অবস্থা গুরুতর।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

হতাহতদের চিকিৎসায় চট্টগ্রামবাসীর অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন

আপডেট সময় : ০৪:০৪:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ জুন ২০২২

সীতাকুণ্ডের বিএম গেইট কন্টেইনার ডিপোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় হতাহতদের চিকিৎসায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো চট্টগ্রামবাসী। মাঝ রাতে কেউ এসেছে খাবার ও পানি নিয়ে, কেউ ওষুধ কেউবা নিজের রক্ত দিতে ছুটে এসেছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। অন্যান্য হাসপাতালের চিকিতসক ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ও নার্সরাও এসেছেন আহতদের পাশে দাড়াতে। ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠনের সেচ্ছা সেবীরাও উদয়াস্ত পরিশ্রম করেছেন রাতভর।

এম্বুলেন্স, সিএনজি অটোরিক্সা কিম্বা পুলিশের গাড়িতে আনা হচ্ছে বিএমগেইট কন্টেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় হতাহতদের। ইমার্জেন্সী থেকে কাউকে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে বর্ন ইউনিটে আবার কাউকে অর্থপেডিকস ওয়ার্ডে। রাত ১২ টার আগেই বার্ন ইউনিটের ধারণক্ষমতা উপচে পড়ায় পাশের গাইনী ওয়ার্ডকে প্রস্তুত করে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা চালায় চমেক কর্তৃপক্ষ।

রোগীর চাপ সামাল দিতে না পেরে বেসরকারী হাসপাতালের চিকিতসক ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসার আহবান জানায় স্বাস্থ্য বিভাগ। গভির রাতে হাসপাতালে ছুটে আসেন বিপুল সংখ্যক চিকিতসক ও শিক্ষার্থী।

হাজারো মানুষ ভিড় করেন হাসপাতালের ভেতরে বাইরে। রোগী ও স্বজনদের জন্য কেউ এনেছেন খাবার, কেউ পানি আবার রক্ত দিতেও ছুটে এসেছেন অনেকে।

ভিড়ের কারনে আহতদের চিকিতসা যাতে বাধাগ্রস্ত না হয় সে জন্য ততপর ছিলেন বিভিন্ন সামাজিক ও সেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোর কর্মীরা।

সাধারণ মানুষের পাশাপাশি প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরাও ছুটে আসেন হাসপাতালে।

চিকিতসকরা বলছেন, হাসপাতালে আসা রোগীদের অধিকাংশই দগ্ধ হয়েছেন। কেউ কেউ অগ্নিকাণ্ডের এলাকা থেকে বের হতে গিয়ে পড়ে আহতও হয়েছেন। তবে দগ্ধ রোগীদের অবস্থা গুরুতর।