হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা
- আপডেট সময় : ০৪:০৮:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ জানুয়ারী ২০২১
- / ১৫৩০ বার পড়া হয়েছে
আবারো উত্তরাঞ্চলে দিয়ে বয়ে যাচ্ছে শৈত্যপ্রবাহ। এতে করে হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা, যার বেশিভাগই শিশু ও বৃদ্ধ। অনেকেই গরম কাপড়ের অভাবে অনেক কষ্টে আছে।
দিনাজপুরে কুয়াশার ঘনত্ব কিছুটা কমলেও বেড়েছে হিমেল হাওয়া। তাই শীতে যবুথবু অবস্থা জেলার ১৩ টি উপজেলার মানুষের।বিশেষ করে কষ্টে আছে ছিন্নমুল মানুষের স্থানীয়। অনেকেই কাজে যেতে না পাড়ায় কষ্টে দিনাতিপাত করছে।
সিরাজগঞ্জেও বেড়েছে শীতের তীব্রতা। গত কয়েকদিন সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত গুড়িগুড়ি কুয়াশার সাথে হিমেল হাওয়া বইছে। এর ফলে তীব্র শৈত্য প্রবাহের কারনে গবাদি পশুর পাশাপাশি মানুষের রোগবালাই বেড়েই চলেছে।
নেত্রকোনায় জেকে বসেছে শীত। কুয়াশার সাথে হিমেল বাতাসে বেড়েই চলছে শীতের তীব্রতা।দিনের বেলাতেও সড়কএ হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে যানবাহন।
ময়মনসিংহে হাড় কাঁপানো শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মাঘের কনকনে শীতের সাথে হিমেল হাওয়া বাড়িয়ে দিচ্ছে দুর্ভোগ।
গোপালগঞ্জে গত কয়েকদিন ধরে সূর্যের দেখা মিলছে না। তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালগুলোতে ছুটছেন বিভিন্ন বয়সের মানুষ।
জামালপুরে সকালে প্রচন্ড ঠান্ডা, ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে চরম দুর্ভোগে নেমে এসেছে। অন্যদিকে হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।
ঝিনাইদহে ঘন কুয়াশা আর শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। ভোর থেকেই কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে প্রকৃতি। সেই সাথে হিমেল হাওয়ায় শীতের কারণে দুর্ভোগে পড়েছে শ্রমজীবী, পথচারী থেকে শুরু করে নানা বয়সী মানুষ।
মানিকগঞ্জে ঘন কুয়াশা আর মাঘের কনকনে শীতে বিপাকে পড়েছে শ্রমজীবি ও নিম্ন আয়ের মানুষজন। দিনের বেশিরভাগ সময় কুয়াশার চাদরে ঢেকে থাকছে আকাশ।
উত্তরের জনপদ পাবনায় বেড়েছে শীতের তীব্রতা।সাথে বৃষ্টির মতো পড়ছে কুয়াশা। আনেকেই একটু উষ্ণতা পেতে আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণএর চেষ্টা করছে।
এদিকে, সাতক্ষীরা ও চুয়াডাঙ্গায় হালকা কুয়াশার সাথে মৃদু শৈত্যপ্রবাহে বেড়েছে শীতের প্রকোপ। হাসপাতালে বেড়েছে ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।