২০৩০ সালের মধ্যে সব মাধ্যমিক বিদ্যালয় হবে ডিজিটাল একাডেমি
- আপডেট সময় : ০৭:২৮:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০
- / ১৫২৬ বার পড়া হয়েছে
ভবিষ্যত প্রজন্মের অভিন্ন লক্ষ্য অর্জনে ডিজিটাল সহযোগিতায় বিশ্বব্যাপী অংশীদারিত্বের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৫তম অধিবেশনের সাইডলাইনে ‘ডিজিটাল সহযোগিতা : ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য অ্যাকশন’ শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি। এ সময় প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে সৃষ্ট উদীয়মান চাকরির বাজার বিবেচনা করে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে ডিজিটাল একাডেমি এবং সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে প্রতিষ্ঠায় তার সরকার অঙ্গীকারাবদ্ধ।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সাধারণ পরিষদের ৭৫তম অধিবেশনের সাইডলাইনে ‘ডিজিটাল সহযোগিতা : ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য অ্যাকশন’ শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের ভার্চুয়াল আলোচনায় বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ভিডিও বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারী একদিকে যেমন ডিজিটাল পরিসেবার শক্তিকে উম্মোচন করেছে, তেমনি ডিজিটাল বিভাজনও বাড়িয়েছে।
বাংলাদেশে তাঁর সরকার ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প নির্ধারণ করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ডিজিটালাইজেশনের জন্য সরকারের চাপের কারণেই বাংলাদেশ ইন্টরনেট প্রযুক্তিতে একটি ব্যাপক পরিবর্তন প্রত্যক্ষ করেছে।
বাংলাদেশকে ২০৪১ সাল নাগাদ একটি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে তরুণ প্রজন্মকে এই রূপান্তরিত যাত্রার কেন্দ্রে রাখার কথাও জানান প্রধানমন্ত্রী।
সাধারণ লক্ষ্য অর্জনের জন্য শক্তিশালী বৈশ্বিক অংশীদারিত্বের প্রত্যাশার কথাও জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।