০৩:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

দিনাজপুরে চলছে লিচু পাড়ার মৌসুম

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:০৪:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুন ২০২১
  • / ১৫২৯ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দিনাজপুরে চলছে লিচু পাড়ার মৌসুম। এবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় লিচু পাড়তে অংশ নেয় প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থী। করোনার এই দুঃসময়ে বাড়তি আয়ে খুশি পরিবার। বসে নেই গৃহবধূরাও। তারাও আয় করছেন বাড়তি অর্থ। কৃষি বিভাগ বিষয়টিকে ইতিবাচক মনে করলেও অবশ্যই পড়াশুনার ক্ষতি যাতে না হয় সেই দিকেও লক্ষ রাখার পরামর্শ দেয়।

লিচু খ্যাত জেলা দিনাজপুরে চলছে লিচুর ভরা মৌসুম।,ফলন বিপর্যয়হলেও দাম বেশি পাওয়ায় খুশি কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। এবার জেলায় প্রায় সাড়ে ৬ হাজার হেক্টর জমিতে আবাদ হয়েছে মাদ্রাজি, কাটালি, বোম্বাই, বেদেনা,চায়না থ্রি সহ বিভিন্ন জাতের লিচু। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এবার শিক্ষার্থীরাও দলে দলে লিচু ভাঙ্গার কাজে যোগ দিয়ে আয় করছে বাড়তি টাকা। করোনার এই দুঃসময়ে তাদের সংসারে কাজে লাগছে বলে জানায় তারা।

গৃহবধূরাও বসে না থেকে আয় করছে বাড়তি টাকা।এ সময় অলস বসে থাকা শ্রমিকরাও লিচু ভাঙ্গার কাজ করে যাচ্ছে।

এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছে, এই মৌসুমে শিক্ষার্থীরা তাদের কলেজ স্কুল সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এ কাজ করছে। এতে করে তাদের বাড়তি অর্থ উপার্জন হচ্ছে যা তাদের সংসারের কাজে লাগছে।

কৃষি বিভাগ বলছে, জেলার সাড়ে ৬ হাজার হেক্টর জমিতে উৎপাদিত লিচুর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার হেক্টর উৎপাদিত হয়েছে শুধুমাত্র বিরল উপজেলায় ।শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ এবং অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের বিষয়টি ইতিবাচকভাবে দেখছেন তিনি। তবে তা অবশ্যই পড়াশোনার ক্ষতি করে নয়।
প্রায় দুই লাখ শ্রমিক এখন লিচু মাড়াইয়ে ব্যস্ত বলে জানায় এই কর্মকর্তা।

জেলার প্রস্তাবিত ইকনোমিক জনে লিচুর বাই প্রোডাক্ট তৈরীর কারখানা স্থাপন করে এই অঞ্চলের অধিকতর কর্মসংস্থান নিশ্চিতের দাবি সংশ্লিষ্টদের।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

দিনাজপুরে চলছে লিচু পাড়ার মৌসুম

আপডেট সময় : ০২:০৪:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুন ২০২১

দিনাজপুরে চলছে লিচু পাড়ার মৌসুম। এবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় লিচু পাড়তে অংশ নেয় প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থী। করোনার এই দুঃসময়ে বাড়তি আয়ে খুশি পরিবার। বসে নেই গৃহবধূরাও। তারাও আয় করছেন বাড়তি অর্থ। কৃষি বিভাগ বিষয়টিকে ইতিবাচক মনে করলেও অবশ্যই পড়াশুনার ক্ষতি যাতে না হয় সেই দিকেও লক্ষ রাখার পরামর্শ দেয়।

লিচু খ্যাত জেলা দিনাজপুরে চলছে লিচুর ভরা মৌসুম।,ফলন বিপর্যয়হলেও দাম বেশি পাওয়ায় খুশি কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। এবার জেলায় প্রায় সাড়ে ৬ হাজার হেক্টর জমিতে আবাদ হয়েছে মাদ্রাজি, কাটালি, বোম্বাই, বেদেনা,চায়না থ্রি সহ বিভিন্ন জাতের লিচু। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এবার শিক্ষার্থীরাও দলে দলে লিচু ভাঙ্গার কাজে যোগ দিয়ে আয় করছে বাড়তি টাকা। করোনার এই দুঃসময়ে তাদের সংসারে কাজে লাগছে বলে জানায় তারা।

গৃহবধূরাও বসে না থেকে আয় করছে বাড়তি টাকা।এ সময় অলস বসে থাকা শ্রমিকরাও লিচু ভাঙ্গার কাজ করে যাচ্ছে।

এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছে, এই মৌসুমে শিক্ষার্থীরা তাদের কলেজ স্কুল সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এ কাজ করছে। এতে করে তাদের বাড়তি অর্থ উপার্জন হচ্ছে যা তাদের সংসারের কাজে লাগছে।

কৃষি বিভাগ বলছে, জেলার সাড়ে ৬ হাজার হেক্টর জমিতে উৎপাদিত লিচুর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার হেক্টর উৎপাদিত হয়েছে শুধুমাত্র বিরল উপজেলায় ।শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ এবং অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের বিষয়টি ইতিবাচকভাবে দেখছেন তিনি। তবে তা অবশ্যই পড়াশোনার ক্ষতি করে নয়।
প্রায় দুই লাখ শ্রমিক এখন লিচু মাড়াইয়ে ব্যস্ত বলে জানায় এই কর্মকর্তা।

জেলার প্রস্তাবিত ইকনোমিক জনে লিচুর বাই প্রোডাক্ট তৈরীর কারখানা স্থাপন করে এই অঞ্চলের অধিকতর কর্মসংস্থান নিশ্চিতের দাবি সংশ্লিষ্টদের।