আগামী বছরের জুনের মধ্যে খুলে দেয়া হবে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ের প্রথম ভাগের অংশ
- আপডেট সময় : ০৩:৩৩:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
- / ১৫৬১ বার পড়া হয়েছে
আর একধাপ এগিয়ে যাচ্ছে দেশ, এগিয়ে যাচ্ছে দেশের মানুষের জীবন মান। আগামী বছরের জুনের মধ্যে খুলে দেয়া হবে দেশের প্রথম নির্মিত ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ের প্রথম ভাগের অংশ। এতে করে কমবে দূর্ভোগ। বাড়বে জীবন যাত্রার মান। বর্তমান সরকারের মেয়াদে বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্পের মধ্যে এটিও একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বলে জানান প্রকল্প পরিচালক। যা বদলে দেবে রাজধানীর চেহারা।
যানজট থেকে নগর বাসীকে মুক্তি দিতে বিআরটি লাইন ও মেট্ররেল এর সাথে যুক্ত হচ্ছে ঢাকা এলিভেটেট এক্সপ্রেসওয়ে। যা নির্মিত হলে বদলে যাবে রাজধানীর চেহারা।
দেশের প্রথম এলিভেটেট এক্সপ্রেসওয়েটি শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কাওলা হয়ে কুড়িল, বনানী, মহাখালী তেজগাঁও মগবাজার কমলাপুর সায়েদাবাদ যাত্রবাড়ী হয়ে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী গিয়ে শেষ হবে। তিনটি ভাগে কাজ হচ্ছে এই সড়কের। আগামী বছরের জুন মাস প্রথম ভাগে কাওয়লা থেকে তেজগাঁও রেল স্টেশন পর্যন্ত খুলে দেয়া হবে যানবাহন চলাচলের জন্য।
সংযোগ সড়ক সহ এটির দৈর্ঘ্য হবে ৪৬.৭৩ কি.মি। প্রাইভেট পাবলিক পার্টনারশিপ পিপিপি এর ভিত্তিতে এই প্রকল্প ব্যায় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৯ শ ৪০ কোটি টাকা। এক্সপ্রেস ওয়েতে উঠার ও নামার জন্য ২৭ কি.মি দীর্ঘ ৩১টি র্যািম থাকবে। তার মধ্যে উঠা যাবে ১৫টি পয়েন্টে আর নামা যাবে ১৬টি পয়েন্টে।
এই কাজটি শেষ হলে, বিমান বন্দর থেকে কতুবখালী পর্যন্ত খুব অল্প সময়ের মধ্যে পৌঁছানো যাবে বলে জানান প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম এস আকতার।
দেশের এই প্রথম এক্সপ্রেসওয়েটি শেষ হলে রাজধানীবাসীর জীবন মান আরো একধাপ এগিয়ে যাবে বলে জানান সড়ক পরিবহণ ও সেত মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
ঢাকা এলিভেটেট এক্সপ্রেসওয়ের মত পদ্মসেতু, বঙ্গবন্ধু টানেল, মেট্রোরেল সহ দেশের মেগা প্রজেক্টগুলো বাস্তবায়ন হলে দেশ এক যুগান্তোকারী অধ্যায় শুরু করবে বলে জানান বিশিষ্টজনরা।