০১:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার খবরে উৎসবমুখর পরিবেশ দেশের বিভিন্ন জেলায়

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৬:৫৬:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ১৫৩০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

করোনার সংক্রমণ কমে আসায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার সিদ্ধান্তে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে দেশের বিভিন্ন জেলায়। স্কুল ভবন পরিষ্কারের পাশাপাশি, শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নানা পদক্ষেপ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। নতুন স্কুল ড্রেসের জন্য কাপড় ও দর্জির দোকানে ভীড় করছে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা।

করোনার কারণে প্রায় দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। নানা আলোচনা-সমালোচনার পর আগামী ১২ সেপ্টেম্বর সারাদেশে খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই খবরে উৎসবমুখর হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর শিক্ষা পরিবার। ভবন পরিষ্কারের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নানান পদক্ষেপ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। স্কুল ড্রেস বানানোর হিড়িক পড়েছে দর্জি পাড়ায়।

দোকানিরা বলছেন, করোনার কারণে মানুষের হাত খালি। কিন্তু, কষ্ট করে হলেও বাচ্চাদের স্কুল ড্রেস তৈরি করতে দিচ্ছে অভিভাবকরা।

শিক্ষকদের শতভাগ টিকা গ্রহনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বলে দাবি করেছে, শিক্ষা বিভাগ। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি নিতে না পারলে প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তারা।

গোপালগঞ্জেও সাজ সাজ রব উঠেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে। স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী রাখার পাশাপাশি হঠাৎ অসুস্থ্য শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে একটি করে কক্ষ প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানান শিক্ষকরা।

পঞ্চম শ্রেণী, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের মতো সপ্তাহে ছয়দিন ক্লাসের দাবি জানিয়েছে অন্যান্য শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা।

কুমিল্লায়ও স্কুল খোলার খবরে আনন্দিত শিক্ষার্থীরা। বিগত দিনের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বাড়তি ক্লাস নেয়ার দাবি জানিয়েছে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা।

সরকারের দেয়া ১৯টি নির্দেশনার আলোকেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রস্তুত করা হচ্ছে বলে জানান জেলা শিক্ষা অফিসার।

দীর্ঘ সংকট কাটিয়ে আবারও চিরচেনা রূপে ফিরে পাচ্ছে স্কুলগুলো। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আনন্দঘন পরিবেশে শিক্ষা কার্যক্রম চলবে বলে আশা করে সবাই।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার খবরে উৎসবমুখর পরিবেশ দেশের বিভিন্ন জেলায়

আপডেট সময় : ০৬:৫৬:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২১

করোনার সংক্রমণ কমে আসায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার সিদ্ধান্তে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে দেশের বিভিন্ন জেলায়। স্কুল ভবন পরিষ্কারের পাশাপাশি, শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নানা পদক্ষেপ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। নতুন স্কুল ড্রেসের জন্য কাপড় ও দর্জির দোকানে ভীড় করছে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা।

করোনার কারণে প্রায় দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। নানা আলোচনা-সমালোচনার পর আগামী ১২ সেপ্টেম্বর সারাদেশে খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই খবরে উৎসবমুখর হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর শিক্ষা পরিবার। ভবন পরিষ্কারের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নানান পদক্ষেপ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। স্কুল ড্রেস বানানোর হিড়িক পড়েছে দর্জি পাড়ায়।

দোকানিরা বলছেন, করোনার কারণে মানুষের হাত খালি। কিন্তু, কষ্ট করে হলেও বাচ্চাদের স্কুল ড্রেস তৈরি করতে দিচ্ছে অভিভাবকরা।

শিক্ষকদের শতভাগ টিকা গ্রহনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বলে দাবি করেছে, শিক্ষা বিভাগ। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি নিতে না পারলে প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তারা।

গোপালগঞ্জেও সাজ সাজ রব উঠেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে। স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী রাখার পাশাপাশি হঠাৎ অসুস্থ্য শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে একটি করে কক্ষ প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানান শিক্ষকরা।

পঞ্চম শ্রেণী, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের মতো সপ্তাহে ছয়দিন ক্লাসের দাবি জানিয়েছে অন্যান্য শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা।

কুমিল্লায়ও স্কুল খোলার খবরে আনন্দিত শিক্ষার্থীরা। বিগত দিনের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বাড়তি ক্লাস নেয়ার দাবি জানিয়েছে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা।

সরকারের দেয়া ১৯টি নির্দেশনার আলোকেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রস্তুত করা হচ্ছে বলে জানান জেলা শিক্ষা অফিসার।

দীর্ঘ সংকট কাটিয়ে আবারও চিরচেনা রূপে ফিরে পাচ্ছে স্কুলগুলো। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আনন্দঘন পরিবেশে শিক্ষা কার্যক্রম চলবে বলে আশা করে সবাই।