দ্বিতীয় দিনের পরিবহণ ধর্মঘটে জনদুর্ভোগ চরমে
- আপডেট সময় : ০৭:১৬:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ নভেম্বর ২০২১
- / ১৫৩০ বার পড়া হয়েছে
দ্বিতীয় দিনেও পরিবহন ধর্মঘটের চরম প্রভাব পড়েছে নগরবাসীর জীবনযাত্রায়। গণপরিবহন না থাকায়,সিএনজি,রিক্সা, বাইক রাইডসে গন্তব্যে যেতে কয়েকগুন ভাড়া দিতে হচ্ছে যাত্রীদের। ভুক্তভোগীরা বলছেন, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির মাঝেই নতুন করে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি অযৌক্তিক। বাস বন্ধ থাকায়, যাত্রী চাপ বেড়েছে রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে। সংবাদ সম্মেলনে যাত্রী কল্যান সমিতি, জ্বালানি তেলের বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে।
গণ পরিবহন বন্ধ,আবার সিএনজি,বাইক রাইডসে অতিরিক্ত ভাড়া, তাই কর্মস্থলের পায়ে হেটেই রওনা। রাজধানীর প্রায় সব সড়কেই এমন চিত্র।
চট্টগ্রামে যাওয়ার জন্য বের হয়েছিলো এই পরিবারটি।কিন্তু পরিবহন ধর্মঘটের ভোগান্তিতে পরেছেন তারা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরাও পরেছেন বিপাকে। গণপরিবহন বন্ধ,তাই পরীক্ষার জন্য বাধ্য হয়েই কয়েকগুন বেশী ভাড়া গুনতে হচ্ছে।
বাস বন্ধের চাপ পড়েছে রেলপথে। কমলাপুর রেলস্টেশনে এসেও ভোগান্তির শেষ নেই। স্ট্যান্ডিং টিকিট পেতেও রীতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে।
জ্বালানী তেলের মূল্য লিটারে ১৫ টাকা বাড়ানোকে অযৌক্তিক বলছেন সাধারণ মানুষ। বাসভাড়াও যেন তাদের সামর্থের মধ্যে থাকে, সে বিষয়ে নজর দেয়ার তাগিদ তাদের।
রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে যাত্রী কল্যান সমিতির মহাসচিব বলেছেন, জ্বালানী খাতের মূল্য না বাড়িয়ে সরকারের উচিত ভতূকি দেয়া। পরিবহন মালিকরা বারবার জনগণকে জিম্মি করছে বলেও অভিযোগ তার।
সর্বোচ্চ ১৫ পয়সা বাসের ভাড়[ বৃদ্ধির আহবান জানিয়েছে যাত্রী কল্যান সমিতি।