ঝিনাইদহ সীমান্তে বিএসএফ’র গুলিতে এক বাংলাদেশি নিহত
- আপডেট সময় : ০৫:৩৯:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২১
- / ১৫৫১ বার পড়া হয়েছে
ঝিনাইদহের বাগাডাঙ্গা সীমান্তে বিএসএফ’র গুলিতে নিহত হয়েছেন এক বাংলাদেশি। বান্দরবানে সদরে ঘর থেকে তুলে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির এক নেতাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এদিকে, স্ত্রী ও শিশু পুত্রকে গলা কেটে হত্যার দায়ে নরসিংদীর ঘোড়াদিয়ার বাসিন্দা ফখরুল ইসলামকে পুলিশে দিয়েছে এলাকাবাসী।
কয়েকদিন আগে মিকাইলসহ আরও কয়েকজন বাংলাদেশী সীমান্ত পার হয়ে ভারতে গিয়েছিলো। স্বজনরা জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে গরু নিয়ে ফেরার পথে পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার টেংরাখাল ব্রীজ এলাকায় শিলবাড়ি বিএসএফ’র টহলদলের সামনে পড়ে। এসময় বিএসএফ’র সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ।
মিকাইল ৪ দিন ধরে নিখোঁজ ছিলো। সীমান্তবর্তী টেংরা খালে তার মরদেহ ভেসে ওঠে। খবর পেয়ে নদীয়া জেলার হাঁসখালী থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে কোন তথ্য জানাতে পারেনি ঝিনাইদহের খালিশপুর ৫৮ ব্যাটালিয়নের পরিচালক লে. কর্নেল শাহিন আজাদ।
বান্দরবানে সদরে ঘর থেকে তুলে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির এক নেতাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, রোববার রাতে ১৫ জনের সশস্ত্র একদল যুবক চিমিডলু পাড়ার পুশেথোয়াই মারমাকে তুলে নিয়ে যায়। সোমবার সকালে খোঁজ করে বান্দরবান-চন্দঘোনা সড়কের আমতলি পাড়ার বাগান থেকে মাটি চাপা দেয়া তার মরদেহ উদ্ধার করে।
স্ত্রী ও শিশু পুত্রকে গলা করে হত্যা করেছে নরসিংদীর ঘোড়াদিয়ায় বাসিন্দা ফখরুল ইসলাম। এ ঘটনায় ঘাতক গৃহকর্তাকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে এলাকাবাসী। দুই বছরের দাম্পত্য জীবন রেশমি আক্তারের। মাদকাসক্ত স্বামীকে নিয়ে বিয়ের পর থেকেই শ্বশুর-শাশুড়ির সাথে ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকতো। এ নিয়ে কলহের জেরেই রোববার রাতে নৃশংস এ হত্যাকাণ্ড, বলছে এলাকাবাসী।
মাদকাসক্তের অভিযোগে ছেলে ফখরুলকে রিহ্যাবে পাঠায় তার বাবা-মা। পরে বাড়িতে নিয়ে আসার আবদারে প্রাণ হারালেন রেশমি ও তার ছেলে।