অভিযান নিয়ে মুখোমুখি স্বাস্থ্য বিভাগ ও অবৈধ ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক সেন্টার
- আপডেট সময় : ০২:০৬:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জুন ২০২২
- / ১৫৫৫ বার পড়া হয়েছে
স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের ‘মিষ্টি খাইয়েই’ চলছে অবৈধ ক্লিনিক এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টার। অনেকক্ষেত্রেই স্বাস্থ্যসেবার নামে এ ধরণের প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দেয়া হয়েছে আইন ভেঙে। এখন আবার তারাই অভিযান চালাচ্ছেন। এ নিয়ে মুখোমুখি অবস্থানে ডাক্তার, মালিক ও স্বাস্থ্য বিভাগেরকর্মকর্তারা।
আইন অনুযায়ী সরকারি হাসপাতালের এক কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্থাপন করা যাবে না। অথচ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রধান ফটক পেরুলেই ডানে-বামে পড়বে অসংখ্য প্রাইভেট প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
কোনো রকমের রাখঢাক না করেই প্রাইভেট ক্লিনিক মালিকরাও বললেন, জনগণ ও সরকার তাদের ডাকাত মনে করলেও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের মিষ্টি খাইয়েই চলতে হয়।
তবে সরকারি হাসপাতালের দোরগোড়ায় কীভাবে প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো বছরকে বছর চলছে তা জানা নেই বলে দাবি করলেন সিভিল সার্জন।
আর চিকিৎসক নেতারা সাফ জানিয়ে দিচ্ছেন, এর দায়ভার কোনোভাবেই এড়াতে পারেন না স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা । তবে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক হুঁশিয়ারি দিয়েছেন- অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চেম্বার করলে ব্যবস্থা নেয়া হবে চিকিৎসকদের বিরুদ্ধেও।
স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে, রাজশাহী বিভাগে অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা তিনশ’র ওপরে।আর কেবল রাজশাহীতে এই সংখ্যা ১৫৮টি।এরমধ্যে সাম্প্রতিক অভিযানে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বেশ কয়েকটি।