নিত্যপণ্য নিয়ে ব্যবসায়ীদের কারসাজি থামছে না কিছুতেই
- আপডেট সময় : ০১:২০:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুলাই ২০২৩
- / ১৬১০ বার পড়া হয়েছে
নিত্যপণ্য নিয়ে ব্যবসায়ীদের কারসাজি থামছে না কিছুতেই। চাল, ডাল, চিনি, পেয়াজ, কাঁচা মরিচসহ নিত্যপণ্যের পাশাপাশি জিরা, আদা, রসুনের দামও রাতারাতি বাড়ানো হচ্ছে। ভোক্তা অধিকারের কর্মকর্তারা অভিযানের নামে বাজারে এসে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ইঁদুর-বেড়াল খেলা খেলছে। এতে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। বিশ্লেষকরা বলছেন, বাজার ব্যবস্থাপনার ব্যার্থতা আড়াল করতেই, লোক দেখানো অভিযানের নামে আরো অস্থির করা হচ্ছে বাজার।
দাম বৃদ্ধির দিক থেকে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গেছে কাঁচা মরিচ। এক সপ্তার ব্যবধানে ৪০ টাকার মরিচ ৮ শো টাকা দাম হাকলে আমদানী সহজ করে সরকার। এরপর ৩ শো টাকার নিচে নেমে এলেও দুই দিনের মধ্যে তা ফের ৫ শো টাকা
ক‘দিন আগে পেঁয়াজের কেজি দেড়শো টাকা ছাড়ালে, সরকার আমদানী সহজ করলে, রাতারাতি দাম কমে অর্ধেকে নামে। এর আগে মুরগী, ডিম, চিনি, জিরা, এলাচ সবশেষ কাঁচা মরিচের সঙ্গে আলু ও রসুনের দামও বাড়ায় ব্যবসায়ীরা। এতে ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ।
পণ্যের দাম বাড়লেই ঢাক ঢোল পিটিয়ে অভিযানে নামে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। পণ্যের মুল্য তালিকা না থাকা, ক্রয় রশিদ দেখাতে না পারাসহ কিছু ঠুনকো অজুহাতে পাইকারী ও খুচরা ব্যবসায়ীদের জরিমানা করে। কিন্তু আমদানীকারক কিংবা সিন্ডিকেটের ধারে কাছেও যেতে পারে না। তাই হিতে বিপরীত হয়। ফুটেজ-৩ ও সেটাফ
বিশ্লেষকরা বলছেন, বাজার ব্যবস্থাপনার ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ না থাকায়, প্রচলিত-অপ্রচলিত যে কোন পণ্যে কারসাজি করে পার পেয়ে যাচ্ছে কথিত সিন্ডিকেট।
উদ্ভব অবস্থা থেকে উত্তরনে জনসচেতনতার পাশাপাশি ব্যবসায়ী ও প্রশাসনের আন্তরিকতার সঙ্গে সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রয়োজন বলে মনে করেন এই বিশ্লেষক।