চট্টগ্রামে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ৯০ ভাগ নির্মাণ কাজ শেষ
- আপডেট সময় : ০১:৫৪:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০২৩
- / ১৭৯২ বার পড়া হয়েছে
চট্টগ্রামের লালখানবাজার থেকে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত নির্মাণাধীন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ ৯০ ভাগ শেষ হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী নভেম্বরে মুল ফ্লাইওভারটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে। বলে জানিয়েছেন সিডিএ চেয়ারম্যান। তবে ১৪টি রেম ও লুপের নির্মাণকাজ শুরু হবে মুল উড়াল সড়ক চালু হওয়ার পর। প্রকল্প পরিচালক বলছেন, যানজট সহনীয় রাখার পাশাপাশি বন্দরের কাজ স্বাভাবিক রাখতেই এই প্রক্রিয়া তাদের।
টানা ১৭ কিলোমিটার লম্বা দেশের বৃহত্তম এই উড়াল সড়কটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। চট্টগ্রাম নগরীর প্রধান সড়কের বুক চিরে এগিয়ে যাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের একপ্রান্ত গিয়ে নামবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের আগে। আরেক মাথা সংযুক্ত হবে আক্তারুজ্জামান ফ্লাইওভারের সঙ্গে। ফুটেজ-১
এতে একদিকে অসহনীয় যানজটের কবল থেকে মুক্তি পাবে নগরবাসী; অন্যদিকে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটিয়ে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব বাড়বে বন্দর নগরীর। ফুটেজ-২
সিডিএ বলছে, মুল প্রকল্পের ৯০ ভাগের বেশি কাজ শেষ। আগামী নভেম্বরেই যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হবে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি। ফুটেজ-৩
উড়ালসড়কটির সুফল আরো বেশি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে ১৪টি পয়েন্টে রেম ও লুপ তৈরীর পরিকল্পনার কাজ শুরু হবে মুল ফ্লাইওভার চালুর পর।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যত দ্রুত সম্ভব রেম ও লুপ তৈরীর পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সড়ক মহাসড়কগুলোর কাজ এগিয়ে নেয়া না হলে এতো বড় প্রকল্পের সুফল পাবে না নগরবাসী। ফুটেজ-১
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি নির্মানের পর সুনির্দিষ্ট টোলের বিনিময়ে এর সুফল ভোগ করবে নগরবাসী। টোল থেকে আয়ের একটি অংশ দিয়েই রক্ষনাবেক্ষণ করা হবে ৪ হাজার ২৯৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা ব্যায়ে নির্মিত বড় প্রকল্পটির। ফুটেজ-৫