১০:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনায় বাজেট করতে হবে

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১০:৪৯:০৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
  • / ১৭৬৩ বার পড়া হয়েছে

Rising food cost and grocery prices surging costs of supermarket groceries as an inflation financial crisis concept coming out of a paper bag shaped hit by a a finance graph arrow with 3D render elements.

এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে এবারের বাজেট প্রস্তাবনা তৈরি করতে হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। তারা বলছেন, করোনার বিপর্যয়কর সময় পার হয়ে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই নতুন করে উপসাগরীয় উত্তেজনায় সংকট পিছু ছাড়ছে না জাতীয় অর্থনীতির। ডলার সংকট, আমদানী রপ্তানীতে ব্যায় বৃদ্ধিসহ অর্থনীতির নেতিবাচক অনুষঙ্গগুলো সহজে দুর হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তাই সবকিছু ভালো করে পর্যালোচনা করে মুদ্রাস্ফীতিকে ধরাশায়ী করার সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে। নইলে সংকট আরো বেশি ঘনিভুত হবে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।

প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার আকার ধরে চুড়ান্ত করা হয়েছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট। সবকিছু ঠিক থাকলে জুনের প্রথমেই জাতীয় সংসদে পেশ করা হবে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এই আর্থিক হিসেবের রূপরেখা। অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা চলছে বেশ ক’বছর ধরেই। নানান কারণে দ্রব্যমুল্যের লাগাম টানতে পারছে না সরকার। ফলে ভোগের চাহিদা কমাতে বাধ্য হচ্ছে মানুষ। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে উৎপাদন ও কর্মসংস্থানের ওপর। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দেশি ও বিদেশি দুটি উৎস থেকে অর্জিত অর্থ দিয়েই পরিচালিত হয় রাষ্ট্র। বৈশ্বিক মন্দায় বিদেশি উৎসগুলো এবার অনেকটাই অনিশ্চিত। আবার দেশি উৎসগুলোকে নিজের পায়ে দাড়াতে এতদিন তেমন উদ্যোগ নেয়নি সরকার। ফলে আসছে বাজেট সরকারের জন্য বড় ধরণের চ্যালেঞ্জ।

 

অধ্যাপক সেলিম উদ্দিন মনে করেন, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে সাজাতে হবে আগামী অর্থবছরের আর্থিক পরিকল্পনা। আর অধ্যাপক নসরুল কাদিরের মতে, করোনার ধাক্কা, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ, মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনায় বিশ্ব অর্থনীতিতে বিপর্যয় কাটছে না সহজে। ফলে এই বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। আমদানীকে নিরুৎসাহিত করে উৎপাদনে জোর দেয়া, ট্যাক্স নেটের আওতা বাড়ানো, কাস্টমসের সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ অর্থনীতির চাকাকে বেগবান করার বিষয়টি এবারের বাজেটেও প্রাধন্য পাবে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনায় বাজেট করতে হবে

আপডেট সময় : ১০:৪৯:০৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে এবারের বাজেট প্রস্তাবনা তৈরি করতে হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। তারা বলছেন, করোনার বিপর্যয়কর সময় পার হয়ে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই নতুন করে উপসাগরীয় উত্তেজনায় সংকট পিছু ছাড়ছে না জাতীয় অর্থনীতির। ডলার সংকট, আমদানী রপ্তানীতে ব্যায় বৃদ্ধিসহ অর্থনীতির নেতিবাচক অনুষঙ্গগুলো সহজে দুর হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তাই সবকিছু ভালো করে পর্যালোচনা করে মুদ্রাস্ফীতিকে ধরাশায়ী করার সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে। নইলে সংকট আরো বেশি ঘনিভুত হবে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।

প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার আকার ধরে চুড়ান্ত করা হয়েছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট। সবকিছু ঠিক থাকলে জুনের প্রথমেই জাতীয় সংসদে পেশ করা হবে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এই আর্থিক হিসেবের রূপরেখা। অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা চলছে বেশ ক’বছর ধরেই। নানান কারণে দ্রব্যমুল্যের লাগাম টানতে পারছে না সরকার। ফলে ভোগের চাহিদা কমাতে বাধ্য হচ্ছে মানুষ। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে উৎপাদন ও কর্মসংস্থানের ওপর। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দেশি ও বিদেশি দুটি উৎস থেকে অর্জিত অর্থ দিয়েই পরিচালিত হয় রাষ্ট্র। বৈশ্বিক মন্দায় বিদেশি উৎসগুলো এবার অনেকটাই অনিশ্চিত। আবার দেশি উৎসগুলোকে নিজের পায়ে দাড়াতে এতদিন তেমন উদ্যোগ নেয়নি সরকার। ফলে আসছে বাজেট সরকারের জন্য বড় ধরণের চ্যালেঞ্জ।

 

অধ্যাপক সেলিম উদ্দিন মনে করেন, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে সাজাতে হবে আগামী অর্থবছরের আর্থিক পরিকল্পনা। আর অধ্যাপক নসরুল কাদিরের মতে, করোনার ধাক্কা, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ, মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনায় বিশ্ব অর্থনীতিতে বিপর্যয় কাটছে না সহজে। ফলে এই বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। আমদানীকে নিরুৎসাহিত করে উৎপাদনে জোর দেয়া, ট্যাক্স নেটের আওতা বাড়ানো, কাস্টমসের সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ অর্থনীতির চাকাকে বেগবান করার বিষয়টি এবারের বাজেটেও প্রাধন্য পাবে।