সরকারি অফিসগুলোর দুর্নীতির অভিযোগের ৬০ শতাংশই ভূমি অফিস কেন্দ্রিক
- আপডেট সময় : ০৫:০০:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪
- / ১৭৬২ বার পড়া হয়েছে
রংপুরের সেই ভুমি সিন্ডিকেটকে আইনের আওতায় আনা না হলে সরকারের ডিজিটালাইজড কার্যক্রমের সুফল সাধারণ মানুষ পাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্টজনেরা। একই সঙ্গে দুর্নীতি দমনে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন বড় চ্যালেঞ্জে পড়বে বলেও দাবি তাদের।
বিভাগীয় নগরী রংপুরের ভূমি অফিসগুলো এখনো দুর্নীতি আর জালিয়াত সিন্ডিকেটের আতুরঘর হয়ে আছে। ইউনিয়ন অফিস থেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় পর্যন্ত সবখানেই চলছে ঘুষের রমরমা কারবার। এই সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছে সাধারণ কৃষক থেকে শুরু করে শিল্প গ্রুপের মালিক পর্যন্ত।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান টিআইবি’র তথ্য বলছে- সরকারী অফিসগুলোর বিরুদ্ধে যত অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ আছে তার অন্তত ৬০ শতাংশই ভুমি অফিস কেন্দ্রিক। এই খাতে অরাজকতা সর্বগ্রাসী ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলছেন, জমি কেনাবেচার দালাল থেকে ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটা বড় অংশই কারসাজি করে কৃষকদের কাছ থেকে অনৈতিকভাবে ঘুষ আদায় করছে।
অপরদিকে সুশাসন নিয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান- সুজন বলছে, প্রশাসনের বিসিএস ক্যাডারের কর্মকর্তাদের অনেকেই এখন দুর্নীতিতে লিপ্ত হয়েছেন। তাদের লাগাম টানতে না পারলে সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি মুখ থুবড়ে পড়বে।
ধারাবাহিক ব্যক্তি মালিকানার সকল ডকুমেন্ট থাকা সত্বেও এসএ অ্যাগ্রো ফিডস লিমিটেডের জমি খাস বানানোর অপচেষ্টাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত… বলছেন ড. ইফতেখারুজ্জামান।
ভূমি সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনী ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন, সুজন সম্পাদক।