যমুনাসহ অন্যান্য নদীতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে
- আপডেট সময় : ০২:১৬:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪
- / ১৫৯৮ বার পড়া হয়েছে
যমুনা নদীর তীব্র ভাঙনে ভিটে মাটি হারিয়ে নিঃস্ব টাঙ্গাইলের ৪ উপজেলার শতাধিক পরিবা। সব হারিয়ে কেউ খোলা আকাশের নিচে, কেউ বা আশ্রয় নিয়েছেন অন্যের জমিতে। সাময়িক সাহায্য নয়, ভাঙন কবলিত এলাকায় স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করে সম্বল বাঁচানোর দাবি ক্ষতিগ্রস্তদের।
টাঙ্গাইলের যমুনা নদী ৬টি উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। বর্ষা এলেই এ নদী তীরবর্তীদের নদী ভাঙ্গনের ভয়ে কপালে ভাজ পড়ে। চলতি বর্ষায় আগ্রাসী যমুনা তার চিরচেনা রূপ দেখাতে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে ভূঞাপুর, কালিহাতী, টাঙ্গাইল সদর ও গোপালপুরে তীব্র নদী ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।
৪ উপজেলা শতাধিক পরিবার সহায় সম্বল হারিয়ে কারও কারও ঠাঁই হয়েছে খোলা আকাশের নীচে আবার কেউ কেউ আশ্রয় নিয়েছেন অন্যের জমিতে। ক্ষতিগ্রস্ত ও ভাঙন আতঙ্কে থাকাদের দাবী দ্রুত স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় জিও ব্যাগ ফেলে যমুনার তীরে বাঁধের কাজ করা হয়েছে। সদরের চরপৌলী, কালিহাতীর ভৈরববাড়ী ও আলীপুর এলাকার বাকি ১৬২৫ মিটার বাঁধের কাজের জন্য নতুন প্রকল্পের অনুমোদন হয়েছে।
প্রতি বছরই যমুনায় পানি আসলেই ভাঙন শুরু হয় জেলার ৬টি উপজেলার বেশ কিছু এলাকায়। ইতিমধ্যেই সদর উপজেলার চরপৌলি ও কালিহাতীর আকুয়া গ্রামের প্রায় দেড় কিলোমিটার যমুনা ও ঝিনাই নদীর ভাঙনে বিলীন হয়েছে।