০২:০৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

সড়কের মধ্যে বিদ্যুতের খুঁটি রেখেই চলছে নির্মাণ কাজ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৩:৪৫:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ ২০২০
  • / ১৫৬০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বরগুনায় সড়কের মধ্যে বিদ্যুতের খুঁটি রেখেই চলছে নির্মাণ কাজ। এতে যানবাহন চলাচলে তৈরি হচ্ছে ভোগান্তি। বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে টাকা জমা না দিলে খুঁটি অপসারণ সম্ভব নয়। আর সড়ক ও জনপথ বিভাগের দাবি, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অর্থ বরাদ্দ চেয়ে এখনো তা মেলেনি। তবে জেলা প্রশাসকের আশ্বাস, দু’দপ্তরের সমন্বয়ে দ্রুতই খুঁটি অপসারণ করে সমস্যা নিরসন করা হবে।

বরগুনা সদর উপজেলার পুরাকাটা ফেরিঘাট থেকে বড়ইতলা ফেরিঘাট পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার সড়কের টু লেনে উন্নীতকরণ কাজ শুরু হয় ২০১৮ সালের আগস্টে। যা শেষ হওয়ার কথা ছিলো চলতি বছরের ফ্রেব্রুয়ারিতে। অথচ সড়কে ১শ’ ৩২টি বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থানান্তর না করেই চলছে নির্মাণের কাজ। আর এতে একদিকে কাজের ধীরগতি, অন্যদিকে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। জনসাধারণ ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দাবি, বৈদ্যুতিক খাম্বা স্থানান্তর না করার কারণেই দেখা দিয়েছে নানা সমস্যা।

একাধিকবার বিদ্যুত বিভাগকে চিঠি দিলেও বিদ্যুতের খাম্বা স্থানান্তর না করানোর ফলে কাজের ধীরগতি হচ্ছে। তাই খাম্বা রেখেই কাজ শেষ করতে হচ্ছে বলে দাবি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের।

নির্ধারিত খরচ জমা না হওয়া পর্যন্ত কোন ভাবেই খুঁটি স্থানান্তরের কাজ সম্ভব হবে না। আর এ ব্যাপারে সড়ক ও জনপদ বিভাগকে একাধিকবার চিঠি দেয়া হয়েছে , এমনটাই জানালেন বরগুনা বিদ্যুৎ বিভাগের এই কর্মকর্তা।

এবিষয়ে সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ক্যামেরার সামনে কোন কথা বলতে রাজি হয়নি। তবে মুঠোফোনে জানান, মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ পেলে টাকা ছাড় দেয়া হবে। তবে কবে নাগাদ বরাদ্দ আসতে পারে এ বিষয়ে কিছুই বলতে পারছেন না এ কর্মকর্তা-

এ বিষয়ে দুই বিভাগের সমন্বয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে সড়কের কাজ সম্পন্ন ও খুঁটি অপসারণ করে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি লাঘবে পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস জেলা প্রশাসকের।

দুই দপ্তরের লাল ফিতার দৌরাত্ব কাটিয়ে শিগগির বৈদ্যুতিক খুঁটি অপসারণ করা হবে, আর ভোগান্তি থেকে মিলবে রক্ষা, এমনটাই দাবি স্থানীয়দের।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সড়কের মধ্যে বিদ্যুতের খুঁটি রেখেই চলছে নির্মাণ কাজ

আপডেট সময় : ০৩:৪৫:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ ২০২০

বরগুনায় সড়কের মধ্যে বিদ্যুতের খুঁটি রেখেই চলছে নির্মাণ কাজ। এতে যানবাহন চলাচলে তৈরি হচ্ছে ভোগান্তি। বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে টাকা জমা না দিলে খুঁটি অপসারণ সম্ভব নয়। আর সড়ক ও জনপথ বিভাগের দাবি, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অর্থ বরাদ্দ চেয়ে এখনো তা মেলেনি। তবে জেলা প্রশাসকের আশ্বাস, দু’দপ্তরের সমন্বয়ে দ্রুতই খুঁটি অপসারণ করে সমস্যা নিরসন করা হবে।

বরগুনা সদর উপজেলার পুরাকাটা ফেরিঘাট থেকে বড়ইতলা ফেরিঘাট পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার সড়কের টু লেনে উন্নীতকরণ কাজ শুরু হয় ২০১৮ সালের আগস্টে। যা শেষ হওয়ার কথা ছিলো চলতি বছরের ফ্রেব্রুয়ারিতে। অথচ সড়কে ১শ’ ৩২টি বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থানান্তর না করেই চলছে নির্মাণের কাজ। আর এতে একদিকে কাজের ধীরগতি, অন্যদিকে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। জনসাধারণ ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দাবি, বৈদ্যুতিক খাম্বা স্থানান্তর না করার কারণেই দেখা দিয়েছে নানা সমস্যা।

একাধিকবার বিদ্যুত বিভাগকে চিঠি দিলেও বিদ্যুতের খাম্বা স্থানান্তর না করানোর ফলে কাজের ধীরগতি হচ্ছে। তাই খাম্বা রেখেই কাজ শেষ করতে হচ্ছে বলে দাবি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের।

নির্ধারিত খরচ জমা না হওয়া পর্যন্ত কোন ভাবেই খুঁটি স্থানান্তরের কাজ সম্ভব হবে না। আর এ ব্যাপারে সড়ক ও জনপদ বিভাগকে একাধিকবার চিঠি দেয়া হয়েছে , এমনটাই জানালেন বরগুনা বিদ্যুৎ বিভাগের এই কর্মকর্তা।

এবিষয়ে সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ক্যামেরার সামনে কোন কথা বলতে রাজি হয়নি। তবে মুঠোফোনে জানান, মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ পেলে টাকা ছাড় দেয়া হবে। তবে কবে নাগাদ বরাদ্দ আসতে পারে এ বিষয়ে কিছুই বলতে পারছেন না এ কর্মকর্তা-

এ বিষয়ে দুই বিভাগের সমন্বয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে সড়কের কাজ সম্পন্ন ও খুঁটি অপসারণ করে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি লাঘবে পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস জেলা প্রশাসকের।

দুই দপ্তরের লাল ফিতার দৌরাত্ব কাটিয়ে শিগগির বৈদ্যুতিক খুঁটি অপসারণ করা হবে, আর ভোগান্তি থেকে মিলবে রক্ষা, এমনটাই দাবি স্থানীয়দের।