খুলনা, চাঁদপুর, পাবনা, ময়মনসিংহসহ সারাদেশে ২৭ হাজারের বেশি মানুষ কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন। আইসোলেশনে আছে আরো অনেকে। অন্যদিকে হোম কোয়ারেন্টাইন শেষে ১০ সহস্রাধিক ব্যক্তিকে ছাড়পত্র দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।

খুলনায় এ পর্যন্ত বিদেশফেরত ১ হাজার ৮৭১ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এছাড়া ১ হাজার ৫২৭ জনকে কোয়ারেন্টাইনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। করোনা আক্রান্ত সন্দেহে ২ জনকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।

গাজীপুরে বিদেশ ফেরত ২৬ জনসহ ২১৩ হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেস এবং ছাড়পত্র পেয়েছেন ১২৫ জন।

চাঁদপুরে করোনা সন্দেহে গেলো ২৪ ঘন্টায় ১০ রোগীর নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বিদেশ ফেরত ৩২ জন রয়েছেন হোম কোয়ারেন্টাইনে।

পাবনায় ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ৩ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। আর হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে মোট ৮শ’ ৯০ জন।

মানিকগঞ্জে ৭১ জন প্রবাসীকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। ১৪ দিন অতিবাহিত হওয়ায় ২৪ ঘন্টায় ৬২ প্রবাসীকে কোয়ারেন্টাইন থেকে অবমুক্তি দেয়া হয়েছে।

ময়মনসিংহে গেলো ২৪ ঘন্টায় নতুন করে বিদেশ ফেরত আরো ১২ জনসহ মোট ১ হাজার ৪শ’ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে নেয়া হয়েছে। ছাড়পত্র পেয়েছেন ১ হাজার ২৩৬ জন।

ঝালকাঠিতে এ পর্যন্ত মোট ৮ জন বিদেশ ফেরত হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন।

নেত্রকোণায় আরো ৫ জন বিদেশ ফেরতকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এ নিয়ে মোট ৬৭০ জন প্রবাসী হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন।

এদিকে, ফেনীতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে জেলার চারটি উপজেলায় ছয় জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রামে পাঠিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। পাশাপাশি ওই ছয়জনের বাড়ির সকল বাসিন্দাকে আলাদাভাবে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।