০৮:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

পাঁচ জেলার বেশকিছু এলাকাকে রেড ও ইয়েলো জোনে ভাগ করে লকডাউন শুরু

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:৫৫:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুন ২০২০
  • / ১৫৪৬ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্টগ্রাম, ধামরাই, কুষ্টিয়া, মাদারীপুর ও যশোরের বেশকিছু এলাকাকে রেড ও ইয়েলো জোনে ভাগ করে নতুনভাবে লকডাউন শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

কড়া নজরদারির মাধ্যমে দেশের প্রথম রেড জোন ঘোষিত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ১০ নম্বর উত্তর কাট্টলী ওয়ার্ডে কঠোর লকডাউন শুরু করেছে প্রশাসন। গতরাত ১২টা ১ মিনিট থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে এলাকার অন্তত ২০টি প্রবেশপথ। চট্টগ্রামের সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছিরউদ্দিন জানান লকডাউন ঘোষণা করা এলাকার বাসিন্দারা আগামী ২১ দিনের জন্য ঘর থেকে বের হতে পারবেন না। তবে এসব এলাকায় কোন স্বাস্থ্যকর্মী, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও সাংবাদিক বসবাস করলে আইডি কার্ড প্রদর্শন করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচল করতে পারবেন। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ও ওষুধের প্রয়োজন হলে সিটি কর্পোরেশনের কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করতে হবে। এই কার্যক্রম বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসনের তিনটি ভ্রাম্যমান আদালত ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এবং সেনা সদস্যরা সহযোগিতা কছে সিটি কর্পোরেশনকে।

ঢাকার ধামরাই উপজেলার ১৬টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬টি ইউনিয়ন ও ধামরাই পৌরসভাকে রেডজোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ নুর রিফফাত-আরা জানান, ধামরাই পৌরসভা ও সদর ইউনিয়ন ছাড়াও, আমতা, সানোড়া, সূতিপাড়া, সোমভাগ এবং ভাড়ারিয়া ইউনিয়নকে রেডজোন ঘোষনা করা হয়েছে। এসব জোনে জনসাধারণের চলাচলে বিধিনিষেধের বিষয়ে পরবর্তী সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

কুষ্টিয়া পৌরসভার ৮টি ওয়ার্ড ছাড়াও সদর উপজেলার হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন, ভেড়ামারা পৌরসভার ৭টি ওয়ার্ড এবং বাহিরচর ও চাঁদগ্রাম ইউনিয়নকে করোনার রেড জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এসব এলাকায় ২১ দিনের জন্য কঠোর লকডাউন শুরু হচ্ছে।

করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাল বৃহস্পতিবার থেকে মাদারীপুর শহরে ফের কঠোর লকডাউন শুরু হচ্ছে। এদিকে মাদারীপুরের কালকিনি পৌরসভার ৬টি ওয়ার্ড ও কালকিনি উপজেলার ৪টি ইউনিয়নকে রেডজোন হিসেবে ঘোষণা করেছে প্রশাসন।

যশোরের ১১টি পৌরসভা ও ২টি উপজেলার ৩টি ইউনিয়নের ১৭টি রেডজোনে দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে লকডাউন। তবে সকাল হতেই এসব এলাকার মানুষকে নানা অজুহাতে ঘর থেকে বের হতে দেখা গেছে। এদিকে মানুষকে ঘরে রাখতে প্রশাসনের তৎপরতাও চলছে সমানতালে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

পাঁচ জেলার বেশকিছু এলাকাকে রেড ও ইয়েলো জোনে ভাগ করে লকডাউন শুরু

আপডেট সময় : ০৭:৫৫:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুন ২০২০

চট্টগ্রাম, ধামরাই, কুষ্টিয়া, মাদারীপুর ও যশোরের বেশকিছু এলাকাকে রেড ও ইয়েলো জোনে ভাগ করে নতুনভাবে লকডাউন শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

কড়া নজরদারির মাধ্যমে দেশের প্রথম রেড জোন ঘোষিত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ১০ নম্বর উত্তর কাট্টলী ওয়ার্ডে কঠোর লকডাউন শুরু করেছে প্রশাসন। গতরাত ১২টা ১ মিনিট থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে এলাকার অন্তত ২০টি প্রবেশপথ। চট্টগ্রামের সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছিরউদ্দিন জানান লকডাউন ঘোষণা করা এলাকার বাসিন্দারা আগামী ২১ দিনের জন্য ঘর থেকে বের হতে পারবেন না। তবে এসব এলাকায় কোন স্বাস্থ্যকর্মী, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও সাংবাদিক বসবাস করলে আইডি কার্ড প্রদর্শন করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচল করতে পারবেন। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ও ওষুধের প্রয়োজন হলে সিটি কর্পোরেশনের কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করতে হবে। এই কার্যক্রম বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসনের তিনটি ভ্রাম্যমান আদালত ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এবং সেনা সদস্যরা সহযোগিতা কছে সিটি কর্পোরেশনকে।

ঢাকার ধামরাই উপজেলার ১৬টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬টি ইউনিয়ন ও ধামরাই পৌরসভাকে রেডজোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ নুর রিফফাত-আরা জানান, ধামরাই পৌরসভা ও সদর ইউনিয়ন ছাড়াও, আমতা, সানোড়া, সূতিপাড়া, সোমভাগ এবং ভাড়ারিয়া ইউনিয়নকে রেডজোন ঘোষনা করা হয়েছে। এসব জোনে জনসাধারণের চলাচলে বিধিনিষেধের বিষয়ে পরবর্তী সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

কুষ্টিয়া পৌরসভার ৮টি ওয়ার্ড ছাড়াও সদর উপজেলার হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন, ভেড়ামারা পৌরসভার ৭টি ওয়ার্ড এবং বাহিরচর ও চাঁদগ্রাম ইউনিয়নকে করোনার রেড জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এসব এলাকায় ২১ দিনের জন্য কঠোর লকডাউন শুরু হচ্ছে।

করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাল বৃহস্পতিবার থেকে মাদারীপুর শহরে ফের কঠোর লকডাউন শুরু হচ্ছে। এদিকে মাদারীপুরের কালকিনি পৌরসভার ৬টি ওয়ার্ড ও কালকিনি উপজেলার ৪টি ইউনিয়নকে রেডজোন হিসেবে ঘোষণা করেছে প্রশাসন।

যশোরের ১১টি পৌরসভা ও ২টি উপজেলার ৩টি ইউনিয়নের ১৭টি রেডজোনে দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে লকডাউন। তবে সকাল হতেই এসব এলাকার মানুষকে নানা অজুহাতে ঘর থেকে বের হতে দেখা গেছে। এদিকে মানুষকে ঘরে রাখতে প্রশাসনের তৎপরতাও চলছে সমানতালে।