অনলাইন সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই খামারিদের
- আপডেট সময় : ০২:০৭:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই ২০২১
- / ১৫৩৬ বার পড়া হয়েছে
অনলাইন সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই খামারিদের। হাটে পশু বেচা কেনায় আগ্রহী ব্যবসায়ীরা। এক লাখ ৬০ হাজার গরু-ছাগল নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন খামারিরা। এদিকে, ময়মনসিংহে ৪০ মণ ওজনের “কালো মানিক” ও ২২ মণের “বাহাদুর” নামের দু’টি ষাঁড় নিয়ে এলাকায় ব্যাপক কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে।
দু’বছর ধরে এই গরুটি লালন-পালন করছেন কুষ্টিয়ার কৃষক রহিজুল। ২৬ মণ ওজনের ষাঁড়টির দাম চাচ্ছেন ১৫ লাখ টাকা। লোকজন দেখতে আসলেও, বিক্রির কোনো লক্ষণ নেই। তার মতো জেলার তিন’শ খামারি পশু বিক্রি নিয়ে শংকায় রয়েছেন।
অনলাইন সম্পর্কে প্রান্তিক খামারিদের কোনো ধারণাই নেই। সীমিত পরিসরে হাট বসলে ক্ষতি কিছুটা কম হতে পারে বলে মনে করে খামার মালিক সমিতি।
অনলাইনে আশানারুপ সাড়া নেই বলে বিকল্প চিন্তা করছে জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ। এদিকে, চার বছর ধরে ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড় ‘কালো মানিক’কে লালন-পালন করছেন ময়মনসিংহের ধানীখোলা এলাকার জাকির হোসেন সুমন। ৪০ মণ ওজনের এই ষাঁড়ের দাম চাচ্ছেন ৩০ লাখ টাকা। ওদিকে, ভালুকার সিডস্টোর বাজার এলাকার মিজানুর রহমান একই জাতের ষাঁড় ‘বাহাদুর’কে প্রস্তুত করেছেন বিক্রির জন্য। তবে, করোনার কারণে বিক্রি নিয়ে দেখা দিয়েছে দুঃশ্চিন্তা।
অনলাইনে পশু বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানান, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা। এ বছর জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে এক লাখ ১০ হাজার। আছে প্রায় ১৫ হাজার বেশি।