অসহনীয় পর্যায়ে চাল ও ডিমের দাম; ডজনে বাড়লো ২০ টাকা
- আপডেট সময় : ০১:৫২:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২
- / ১৫৮২ বার পড়া হয়েছে
আবারো বেড়েছে ডিমের দাম। পাইকারিতে ডিমের ডজন ১৪০ টাকা। আর খুচরা বাজারে ডিমের হালি ৫০টাকা। বেড়েছে সব ধরনের সবজির দাম। উর্ধ্বমুখী রয়েছে মাছ, মাংস, মুরগী, পেঁয়াজ, আটাসহ সবরকম নিত্যেপণ্যের দামই। আমদানির পরেও বাড়তি দরে কিনতে হচ্ছে চাল।
বাজারে অস্বস্তি বহুদিন ধরে। আয় ব্যয়ের হিসেব কিছুতেই মিলছে না।
সরকারি সংস্থাগুলোর তদারকিতে কিছুটা নিযন্ত্রণে আসার পর আবারও নানা অজুহাতে বাড়তে শুরু করেছে ডিমের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে হালিতে বেড়েছে ১০ টাকা। বিক্রি হচ্ছে ডজন ১৪০ টাকায়। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ব্রয়লার মুরগীর দাম।
আমদানির পরেও লাগাম টানা যাচ্ছে না কোনো ভাবেই কমছে না চালের দাম। মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৭২ থেকে ৭৪ টাকা। আটাশ বিক্রি হচ্ছে ৫৬ থেকে ৫৮ টাকা করে। মিল মালিকদের সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা।
বেড়েছে সবধরনের সবজি দাম। ৫০ টাকার করলা বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। শসা বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা। কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা কেজি দরে। কয়েক দিনের ভারীবর্ষণের ফলে সরবরাহ কমে যাওয়ায় সবজির দর চড়া।
এদিকে আরো ৫ টাকা করে দর বেড়ে প্রতিকেজি আটা বিক্রি হচ্ছে ৫০-এ। মুসুরি ডাল বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা, পিঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা করে। ৫০ টাকা বাড়তি দরে কেনাবেচা হচ্ছে সবধরণের মশলা। তবে, অপরিবর্তিত রয়েছে তেল, চিনি, রসুনসহ নান মুদিপণ্য।
এদিকে কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা করে কমেছে ইলিশের দাম। তবে উর্ধ্বমূখী রুই- কাতল বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা। গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭২০ টাকা ও খাসি বিক্রি হচ্ছে ৯৫০ টাকা করে।
দ্রব্যমূল্য ঊর্ধ্বগতিতে দিন দিন অসহায় থেকে অসহায় অবস্থা সাধারণ মানুষের।