১২:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

আমেরিকান কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার প্রতিবাদে শামিল ক্রীড়াঙ্গনের তারকারা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৩:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুন ২০২০
  • / ১৫৪০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আমেরিকান কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েড হত্যার বিরুদ্ধে যখন সোচ্চার গোটা বিশ্ব, তখন প্রতিবাদে শামিল ক্রীড়াঙ্গনের তারকারা। জার্মান লিগে গোল উদযাপনের সময় বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন জেডন সানচো। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও সোচ্চার ক্রিস গেইল সেরেনা উইলিয়ামস ও নোওমি ওসাকার মতো তারকারা। বর্ণবাদকে আবার কেউ কেউ বলছেন করোনার চাইতেও ভয়ংকর।

বিদ্রোহের সূত্রপাত যুক্তরাষ্ট্রের মিনেয়াপোলিসে। যদিও এখন তা ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পরেছে ইউরোপসহ পুরো বিশ্বে।

পুলিশি হেফাজতে কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর প্রতিবাদে উত্তপ্ত গোটা মার্কিন সাম্রাজ্য। যে আন্দোলনে এখন শামিল বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গন।

মাঠ ও মাঠের বাইরে সবখানেই প্রতিবাদের ঝড়। বুন্দেসলিগায় গোল উদযাপনের সময় জর্জ ফ্লয়েডের হত্যাকান্ডের বিচার দাবি করেন বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের মিডফিল্ডার জেডন সানচো। আর অনুশীলনের সময় মাঠে হাটু পিষ্ট করে প্রতিবাদ জানায় ইংলিশ ক্লাব লিভারপুল।

শুধু ফুটবলার নয়, নিন্দা জানিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ক্রিস গেইল। এছাড়া প্রতিবাদে শামিল হয়েছেন টেনিস তারকা সেরেনা উইলিয়ামস, নাওমি ওসাকা।

শুধু নিন্দা আর প্রতিবাদই নয়, এই বর্ণবৈষম্যকে করোনার চাইতেও ভয়ংকর বলছেন যুক্তরাষ্ট্রের কিংবদন্তী বাস্কেটবল খেলোয়াড় করিম আব্দুল জব্বার

আমি খুবই মর্মাহত, এবং রাগান্বিত। বর্ণবৈষম্য পুরো আমেরিকা জুড়ে ছড়িয়ে আছে। আর এটা নতুন নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিচার ব্যবস্থা কিংবা চাকরি সব জায়গায় কালোরা অবহেলিত। সত্যি বলতে আমেরিকায় বর্ণবৈষম্য করোনা ভাইরাসের চাইতেও ভয়ংকর। এই প্রতিবাদের সাথে আমিও শামিল।

যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গদের ওপর পুলিশি নির্যাতন নতুন কিছু নয়। এর আগেও নির্যাতনের ঘটনায় প্রতিবাদ হয়েছে অনেকবার। তবে, এবারের আন্দোলন শুধু কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার বিচারের নয়, ভবিষ্যতে বর্ণবৈষম্যে যেন আর না হয় এমনটাই দাবী সবার।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

আমেরিকান কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার প্রতিবাদে শামিল ক্রীড়াঙ্গনের তারকারা

আপডেট সময় : ০৭:৪৩:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুন ২০২০

আমেরিকান কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েড হত্যার বিরুদ্ধে যখন সোচ্চার গোটা বিশ্ব, তখন প্রতিবাদে শামিল ক্রীড়াঙ্গনের তারকারা। জার্মান লিগে গোল উদযাপনের সময় বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন জেডন সানচো। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও সোচ্চার ক্রিস গেইল সেরেনা উইলিয়ামস ও নোওমি ওসাকার মতো তারকারা। বর্ণবাদকে আবার কেউ কেউ বলছেন করোনার চাইতেও ভয়ংকর।

বিদ্রোহের সূত্রপাত যুক্তরাষ্ট্রের মিনেয়াপোলিসে। যদিও এখন তা ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পরেছে ইউরোপসহ পুরো বিশ্বে।

পুলিশি হেফাজতে কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর প্রতিবাদে উত্তপ্ত গোটা মার্কিন সাম্রাজ্য। যে আন্দোলনে এখন শামিল বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গন।

মাঠ ও মাঠের বাইরে সবখানেই প্রতিবাদের ঝড়। বুন্দেসলিগায় গোল উদযাপনের সময় জর্জ ফ্লয়েডের হত্যাকান্ডের বিচার দাবি করেন বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের মিডফিল্ডার জেডন সানচো। আর অনুশীলনের সময় মাঠে হাটু পিষ্ট করে প্রতিবাদ জানায় ইংলিশ ক্লাব লিভারপুল।

শুধু ফুটবলার নয়, নিন্দা জানিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ক্রিস গেইল। এছাড়া প্রতিবাদে শামিল হয়েছেন টেনিস তারকা সেরেনা উইলিয়ামস, নাওমি ওসাকা।

শুধু নিন্দা আর প্রতিবাদই নয়, এই বর্ণবৈষম্যকে করোনার চাইতেও ভয়ংকর বলছেন যুক্তরাষ্ট্রের কিংবদন্তী বাস্কেটবল খেলোয়াড় করিম আব্দুল জব্বার

আমি খুবই মর্মাহত, এবং রাগান্বিত। বর্ণবৈষম্য পুরো আমেরিকা জুড়ে ছড়িয়ে আছে। আর এটা নতুন নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিচার ব্যবস্থা কিংবা চাকরি সব জায়গায় কালোরা অবহেলিত। সত্যি বলতে আমেরিকায় বর্ণবৈষম্য করোনা ভাইরাসের চাইতেও ভয়ংকর। এই প্রতিবাদের সাথে আমিও শামিল।

যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গদের ওপর পুলিশি নির্যাতন নতুন কিছু নয়। এর আগেও নির্যাতনের ঘটনায় প্রতিবাদ হয়েছে অনেকবার। তবে, এবারের আন্দোলন শুধু কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার বিচারের নয়, ভবিষ্যতে বর্ণবৈষম্যে যেন আর না হয় এমনটাই দাবী সবার।