ইউনিয়ন পর্যায়ে করোনার টিকা দেয়ার জন্য কেন্দ্র নির্ধারণ, স্বাস্থ্য সহকারী ও স্বেচ্ছাসেবীদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে
- আপডেট সময় : ০৫:৪৬:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ অগাস্ট ২০২১
- / ১৫২৫ বার পড়া হয়েছে
পটুয়াখালীতে ইউনিয়ন পর্যায়ে করোনার টিকা দেয়ার জন্য কেন্দ্র নির্ধারণ, স্বাস্থ্য সহকারী ও স্বেচ্ছাসেবীদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। উপজেলা পর্যায়ে বড়, মাঝারি ও ক্ষুদ্র পরিকল্পনার মাধ্যমে এই কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন। এদিকে, দিনাজপুরেও শুরু হচ্ছে গণটিকা কার্যক্রম। জেলার ১০৩টি ইউনিয়নে তিন শতাধিক টিকা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। কৃষক, শ্রমিকসহ প্রান্তিক জনগণ অগ্রাধিকার পাবে।
ইউনিয়ন পর্যায়ে জাতীয় পরিচয় পত্রের মাধ্যমে গণ টিকাদান কর্মসূচি হাতে নিয়েছে সরকার। আগামী ১৪ আগষ্ট থেকে দেশজুড়ে শুরু হবে এই কার্যক্রম। জেলা-উপজেলা পর্যায়ে বড়, মাঝারি ও ক্ষুদ্র-ক্ষুদ্র পরিকল্পনার মাধ্যমে প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে স্বাস্থ্য বিভাগ। ইতিমধ্যে কেন্দ্র ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পরিদর্শক, স্বাস্থ্য সহকারী ও স্বেচ্ছাসেবীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। প্রতিদিন একটি কেন্দ্রে ছ’শ জনকে টিকা দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে প্রচারণা শুরু করেছে বলে জানান, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতিটি ইউনিয়নে একটি ওয়ার্ডের নাগরিকদের টিকা দেয়া হবে। নারী, পুরুষ ও বয়স্কদের জন্য আলাদা বুথ থাকবে। অপেক্ষা ও বিশ্রামের জন্যও দুটি কক্ষ থাকছে। প্রতিট ইউনিয়নে তিন জন পরির্দশক, ছয় জন স্বাস্থ্যকর্মী ও নয় জন স্বেচ্ছোসেবী কাজ করবে বলে জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
জেলা প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা নিয়ে কর্মসুচি সফল করতে চান সিভিল সার্জন। এদিকে, করোনা’র গণটিকা কার্যক্রমকে স্বাগত জানিয়েছে দিনাজপুরের প্রান্তিক মানুষ। এই কার্যক্রম বাস্তবায়নে সবার সহযোগিতা চেয়েছে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ। হাতের কাছে টিকা নেয়ার সুযোগ সাধারণ মানুষ গ্রহণ করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।