ঈদ ঘনিয়ে আসায় ব্যস্ততা বেড়েছে পশু বিক্রেতাদের
- আপডেট সময় : ০৫:৩৫:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০২৩
- / ১৬০৬ বার পড়া হয়েছে
ঈদুল আজহার সময় যত ঘনিয়ে আসছে, ততই ব্যস্ততা বেড়েছে বরিশালের পশু বিক্রেতাদের মাঝে। গো-খাদ্যের দাম বৃদ্ধিতে কোরবানীর পশুর দামও এবার বেশি। চাহিদার তুলনায় গরু-খাসি বেশি থাকায় বিদেশ থেকে পশু আমদানির প্রয়োজন হবে না, বলে জানান জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা। এদিকে.. চুয়াডাঙ্গায় কোরবানির জন্য দেড় লাখ পশু প্রস্তুত করেছেন খামারীরা। তবে উপযুক্ত দাম নিয়ে পাওয়া নিয়ে শঙ্কিত এই জেলার ব্যাপারিরাও।
বরিশালে পশুর খামারগুলোতে বাড়ছে ক্রেতাদের ভীড়। ঝামেলা এড়াতে কোরবানির গরু কিনতে খামারে যাচ্ছেন অনেকেই। ঈদের আগের রাতে ক্রেতাদের বাড়িতে পশু পৌঁছে দেয়ার কথা জানাচ্ছেন খামারীরা।
পশুর স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার দেয়া হচ্ছে বলে জানান খামারের কর্মচারীরা।
কর্মব্যস্ততায় হাটে যাওয়া এবং বাড়িতে জায়গা সংকটে গরু কিনে অনেকেই খামারে রেখে যাচ্ছেন।
বরিশালের চাহিদা মিটিয়ে ঢাকায় গরু বিক্রি করতে পারলে আরো লাভবান হওয়ার আশা ব্যক্ত করেন এই খামার মালিক।
জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা জানান, প্রত্যেক খামারে তদারকি এবং প্রতিটি হাটে মনিটর টিম পাঠানো হবে।
বরিশালে ৯৯ হাজার ৩৮৪টি পশুর চাহিদা থাকলেও প্রস্তুত ১ লাখ ৮০ হাজার ৭০৮।
চুয়াডাঙ্গার খামারি এবং কৃষক পরিবার ঘরে ঘরে পশু পালনের রেওয়াজ রয়েছে। ক্রেতা ও বেপারিদের অপেক্ষায় আছেন ছোট-বড় খামারীরা।
গো-খাদ্যের দাম বৃদ্ধিতে পশুর দাম না বাড়লে লোকশানের শংকা তাদের।
এ বছর জেলায় কোরবানির উপযুক্ত পশু রয়েছে ১ লাখ ৩৮ হাজার।
চাহিদার চেয়ে অন্তত ৫০ হাজার গবাদিপশু বেশি আছে। যা জেলার চাহিদা মিটিয়ে অন্য জেলায় বিক্রি করা হবে।