ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে, পশু বিক্রি নিয়ে শংকা ততই বাড়ছে সিরাজগঞ্জের খামারিদের
- আপডেট সময় : ০৮:৪৪:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই ২০২০
- / ১৫৪৭ বার পড়া হয়েছে
ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে, পশু বিক্রি নিয়ে শংকা ততই বাড়ছে সিরাজগঞ্জের খামারিদের। পশুর হাটে জনসমাগম থেকে করোনা সংক্রমণ বাড়ার আশংকাও করছেন জেলা প্রশাসক।কুমিল্লার হাটগুলোতে পর্যাপ্ত পশু থাকলেও, নেই তেমন বেচাকেনা। শেষ মুহুর্তে হাট জমবে কিনা, এ নিয়ে চিন্তায় রয়েছে ব্যবসায়ী ও হাটের ইজারাদার।
সিরাজগঞ্জে এ বছর ঈদ উপলক্ষে ১৫ হাজার খামারি সোয়া তিন লাখ পশু প্রস্তুত করেছেন। করোনা মহামারির কারণে পশু বিক্রি নিয়ে এখন শংকার মধ্যে দিন পার করছেন তারা।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা জানান, এ বছর দেড় লাখ গরু এবং পৌণে দু’লাখ ছাগল-ভেড়া কোরবানির জন্য উপযুক্ত করা হয়েছে। এর অর্ধেকে জেলার চাহিদা মিটে যাবে।বাকি পশু ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে সরবরাহ হবে। ন্যায্য মূল্য, নিরাপদ পরিবহন ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে নানামুখি পদক্ষেপ নিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
তবে, স্বাস্থবিধি নিশ্চিতে প্রশাসনের জোরালো ভুমিকা না থাকায় করোনা সংক্রমণের আশংকা করছে, সচেতন মহল।
জেলার ৬৯টি হাটে স্বাস্থবিধি নিশ্চিতে ইউএনওদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলে জানান, জেলা প্রশাসক।
এদিকে, করোনার কারনে চিন্তিত কুমিল্লার গরু ব্যবসায়ী ও খামারিরা। হাটে পর্যাপ্ত গরু বেচাকেনা না হওয়ায় দুশ্চিন্তায় রয়েছেন হাটের ইজারাদারও।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশ দিয়ে বন্দর নগরীসহ দেশের দক্ষিন-পূর্ব অঞ্চলের অন্তত ১৫টি জেলায় পশু নিয়ে ট্রাক যাতায়াত করছে। মহাসড়ক সচল রাখতে তাদের তৎপরতার কথা জানায়, হাইওয়ে পুলিশ।
ঈদে ঘরমুখো মানুষের পাশাপাশি পশুবাহী ট্রাকের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে মহাসড়কে দিন- রাত কাজ করছে হাইওয়ে পুলিশ।