উন্নয়ন-অগ্রযাত্রায় সিলেটের হবিগঞ্জ; ৫ তারকা হোটেল নির্মানের উদ্যোগ এসএ গ্রুপের
- আপডেট সময় : ০৪:৫৮:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ মার্চ ২০২২
- / ১৬৪৫ বার পড়া হয়েছে
সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ এখন আর অবহেলিত নয়– বরং অন্যতম আলোকিত জেলা। এমন মন্তব্য করেছেন হবিগঞ্জের তিনবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য আবু জাহির। শিক্ষা খাতকে অগ্রাধিকার দেয়ার কথা উল্লেখ করে সরকার দলীয় এই সংসদ সদস্য বলেন, সরকারের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রার সাথে তাল মিলিয়ে এ জেলায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ। পাশাপাশি যোগাযোগ ব্যবস্থায়ও অভূতপূর্ব বিপ্লব ঘটেছে বলে জানান তিনি। আর হবিগঞ্জের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রায় নিজেদের সম্পৃক্ত করতে আন্তর্জাতিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল নির্মাণের কথা জানালেন এসএ গ্রুপ অব কোম্পানিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালাহউদ্দিন আহমেদ।
সদরসহ ৯টি উপজেলা আর ৬টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত সিলেটের হবিগঞ্জ জেলা। এ জেলার বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় একুশ লাখ। রয়েছে চা বাগান ও গ্যাস ফিল্ডসহ বেশকিছু শিল্প-কারখানা। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে সিলেট বিভাগের সকল জেলায় উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকলেও হবিগঞ্জ ছিলো অনেকটাই অবহেলিত।
২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু জাহির। নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে সরকারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের পাশাপাশি এই জেলার উন্নয়নে ব্যাপক কাজ শুরু করেন তিনি। আর এই উন্নয়নে সবচে’ অগ্রাধিকার দেন শিক্ষা খাতকে।
দীর্ঘ ১৩ বছরে নিজ নির্বাচনী এলাকাসহ উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছেন পুরো হবিগঞ্জ জেলায়। এরই মধ্যে আমুল পরিবর্তন এনেছেন যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ জেলার পিছিয়ে পড়া বিভিন্ন খাতে।
হবিগঞ্জ সদর আসন থেকে টানা তিনবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য আবু জাহির– উন্নয়নের পাশাপাশি দলের নেতৃত্বেও রাখছেন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা। যে-কোন পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে নির্বাচনী এলাকার নেতাকর্মীদের সাথেও দিন-রাত যোগাযোগ রাখায় খুশি সবাই।
এদিকে হবিগঞ্জের উন্নয়নকে আরো বেগবান করতে এগিয়ে এসেছে এসএ গ্রুপ অব কোম্পানিজ। এরই অংশ হিসেবে শহরের প্রাণকেন্দ্রে আন্তর্জাতিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ও রিসোর্ট নির্মাণ শুরু হয়েছে বলে জানালেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
সম্ভাবনাময় এই অঞ্চলকে ঘিরে ধাপে ধাপে আরো উন্নয়ন পরিকল্পনা নেয়ার কথা জানিয়েছেন এসএ গ্রুপ অব কোম্পানিজের কর্ণধার সালাহউদ্দিন আহমেদ।