০১:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫

এনসিটি ও সিসিটিও ছাড়া হচ্ছে বিদেশী অপারেটরদের হাতে

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১১:১৩:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১৬৬৯ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্টগ্রাম বন্দরের পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনালের পর এবার এনসিটি ও সিসিটিও বিদেশী অপারেটরদের হাতে ছাড়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকার। লাভ বেশি হলে পর্যায়ক্রমে সবগুলো টার্মিনালেই গ্লোবাল অপারেটরদের আমন্ত্রণ জানানোর কথা জানিয়েছেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী। আর বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক টার্মিনাল অপারেটররা এলে সেবার মান বাড়বে। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষকে বিশ্বমানের পরিবেশ তৈরির তাগিদ দেন তারা।

প্রথমবারের মতো পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল বা পিসিটি অপারেশনের দায়িত্ব পেয়েছে সৌদিআরবের প্রতিষ্ঠান রেড সী গেটওয়ে। এরই মধ্যে নতুন নির্মিত অত্যাধুনিক টার্মিনালটি বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকেই বাণিজ্যিক অপারেশন শুরু হবে। ফুটেজ-১
কম বিনিয়োগে বেশি লাভের আশায় পিসিটির পর এবার এনসিটি ও সিসিটিতেও গ্লোবাল অপারেটরদের আমন্ত্রণ জানানোর নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ নিয়ে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনাও চলছে। শর্ত ও স্বার্থ মিলে গেলে পর্যায়ক্রমে সবগুলো টার্মিনালকেই ভাড়া দিয়ে দেয়ার কথা বললেন নৌ পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী।

সরকারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে ব্যবসায়ী নেতারা। তাদের দাবি, বিদেশি অপারেটরদের হাতে টার্মিনাল গেলে এক দিকে যেমন সেবার মান বাড়বে অন্যদিকে খরচ ও সময় দুটোই বাচবে। বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, চট্টগ্রাম বন্দরে কন্টেইনার খুলে পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার মতো মান্ধাতা আমলের পদ্ধাতি এখনো চালু রয়েছে। যার সঙ্গে গ্লোবাল অপারেটররা অভ্যস্ত নয়। ফুটেজ-৩ ও সেটাফ

চট্টগ্রাম বন্দরের তিনটি টার্মিনাল অপারেশনের দায়িত্বে আছে দেশিয় ১০ টি প্রতিষ্ঠান। বছরে যেখানে হ্যান্ডলিং হচ্ছে কমবেশি ৩০ লাখ কন্টেইনার। বিদেশি অপারেটরদের তত্মাবধানে আধুনিক যন্ত্রাংশ ইনস্টল করতে পারলে এই অবকাঠামোতেও আরো বেশি কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করা সম্ভব বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

এনসিটি ও সিসিটিও ছাড়া হচ্ছে বিদেশী অপারেটরদের হাতে

আপডেট সময় : ১১:১৩:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

চট্টগ্রাম বন্দরের পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনালের পর এবার এনসিটি ও সিসিটিও বিদেশী অপারেটরদের হাতে ছাড়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকার। লাভ বেশি হলে পর্যায়ক্রমে সবগুলো টার্মিনালেই গ্লোবাল অপারেটরদের আমন্ত্রণ জানানোর কথা জানিয়েছেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী। আর বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক টার্মিনাল অপারেটররা এলে সেবার মান বাড়বে। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষকে বিশ্বমানের পরিবেশ তৈরির তাগিদ দেন তারা।

প্রথমবারের মতো পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল বা পিসিটি অপারেশনের দায়িত্ব পেয়েছে সৌদিআরবের প্রতিষ্ঠান রেড সী গেটওয়ে। এরই মধ্যে নতুন নির্মিত অত্যাধুনিক টার্মিনালটি বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকেই বাণিজ্যিক অপারেশন শুরু হবে। ফুটেজ-১
কম বিনিয়োগে বেশি লাভের আশায় পিসিটির পর এবার এনসিটি ও সিসিটিতেও গ্লোবাল অপারেটরদের আমন্ত্রণ জানানোর নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ নিয়ে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনাও চলছে। শর্ত ও স্বার্থ মিলে গেলে পর্যায়ক্রমে সবগুলো টার্মিনালকেই ভাড়া দিয়ে দেয়ার কথা বললেন নৌ পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী।

সরকারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে ব্যবসায়ী নেতারা। তাদের দাবি, বিদেশি অপারেটরদের হাতে টার্মিনাল গেলে এক দিকে যেমন সেবার মান বাড়বে অন্যদিকে খরচ ও সময় দুটোই বাচবে। বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, চট্টগ্রাম বন্দরে কন্টেইনার খুলে পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার মতো মান্ধাতা আমলের পদ্ধাতি এখনো চালু রয়েছে। যার সঙ্গে গ্লোবাল অপারেটররা অভ্যস্ত নয়। ফুটেজ-৩ ও সেটাফ

চট্টগ্রাম বন্দরের তিনটি টার্মিনাল অপারেশনের দায়িত্বে আছে দেশিয় ১০ টি প্রতিষ্ঠান। বছরে যেখানে হ্যান্ডলিং হচ্ছে কমবেশি ৩০ লাখ কন্টেইনার। বিদেশি অপারেটরদের তত্মাবধানে আধুনিক যন্ত্রাংশ ইনস্টল করতে পারলে এই অবকাঠামোতেও আরো বেশি কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করা সম্ভব বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।