০৪:০০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪

কুড়িগ্রাম-২ নৌকার হাল ধরতে চান আকবর আলী সরকার

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৬:১৯:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩
  • / ১৮৬৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আওয়ামী লীগের মনোনয়নে আসতে পারে ব্যাপক চমক। এদিকে, দলীয় অধিকাংশ নেতাকর্মী ও এলাকাবাসীও ঠিক এমনটাই প্রত্যাশা করেন। কারণ, এই আসনে এবার নৌকা প্রতীক নিয়ে লড়তে মাঠে দিনরাত সক্রিয় রয়েছেন তৃণমূল থেকে বেড়ে ওঠা নেতৃত্ব কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আকবর আলী সরকার।

এলাকায় তিনি আওয়ামী লীগের একজন ত্যাগী, পরিশ্রমী, সৎ ও সজ্জন সংগঠক হিসেবে পরিচিত। তাঁর জনপ্রিয়তা এই সংসদীয় আসনের বাহিরেও প্রশংসনীয় বলে সরজমিনে তথ্য নিয়ে জানা গেছে। আকবর আলী সরকার ১৯৬৭ সালে কেরামতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত অবস্থায় ছাত্রলীগের সাধারণ সদস্য হিসেবে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। এরপর ১৯৬৯ সালে কুড়িগ্রাম জেলা ছাত্রলীগের সদস্য হন।

তিনি ‘৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন এবং ‘৭০ এর সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে বিভিন্ন নির্বাচনী সভা ও সমাবেশে সরসরি অংশগ্রহণ করেন। ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত থাকা অবস্থায় ‘৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে নিজ এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্নভাবে সাহায্য ও সহায়তা করেন। দেশ স্বাধীন হবার পর ‘৭২ সালে রেসকোর্স ময়দানে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠনে সরাসরি উপস্থিত থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর দিক নির্দেশনামুলক বক্তব্য শোনেন। এরপর ‘৭৩ সালে তিনি কুড়িগ্রাম জেলা ছাত্রলীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মনোনীত হন।

পরবর্তীতে ‘৭৫ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কুড়িগ্রাম জেলা শাখার বন ও পরিবেশ বিষক সম্পাদক মনোনীত হয়ে সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করেন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি নাজিম খান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে ১৯৮১ সালে সাংগঠনিক সম্পাদক, ৮৪ সালে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ৯১ সালে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

একই ইউনিয়নে ২০০৫ সালে কাউন্সিলে সিনিয়র সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালীন সভাপতির মৃত্যুর পর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে থাকেন। একই সময় তিনি রাজারহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও পরবর্তীতে যুগ্ম সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা, মমতাময়ী জননেত্রী ২০২০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত তিনি কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগে সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্বে আসীন করেছেন।

একদিকে শেখ হাসিনার ২০৪১ স্মার্ট বাংলাদেশের ভিশনকে সামনে রেখে নিজ সংসদীয় কুড়িগ্রাম-২ আসনে তিনি তার কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। রাজারহাট উপজেলায় জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ মেনে নদী ভাঙ্গনের ফলে গৃহহীন মানুষের কল্যাণে অস্থায়ী নিবাস হিসেবে প্রায় ৭৫টি একচালা টিনের শেড ঘর তৈরি করে দিয়ে এলাকার মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে এক চমক সৃষ্টি করেছেন তিনি। এলাকায় নদীর ভাঙ্গন কবলিত হওয়ার নিয়মিত কয়েক বছর যাবত ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন তিনি।

বিগত কয়েক বছর নিজ সংসদীয় আসনে শীতবস্ত্র বিতরণ করে আসছেন ধারাবাহিকভাবে। তার এলাকাসহ আশেপাশের তিন উপজেলায় তিনি প্রতিবন্ধী এবং বয়স্ক/প্যারালাইজড ব্যক্তিদের মাঝে প্রায় শ’খানেক অত্যাধুনিক হুইল চেয়ার বিতরণ করেছেন। বিভিন্ন এনজিও’র সহায়তায় গোড়াপাকা নলকুপ স্থাপন করে হাজার হাজার মানুষের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করেছেন।

বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ মহামারীর সময় আকবর আলী সরকার পুরো কুড়িগ্রামের মানুষের নিকট একজন আশীর্বাদ হিসেবে আবির্ভুত হয়েছিলেন। তিনি নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে জেলার সকল উপজেলায় মানুষের জীবন রক্ষাকারী অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর মেশিন, মাস্ক, পিপিই, স্যানিটাইজার এবং সাবানসহ কিছু ক্ষেত্রে শুকনো খাবার পৌঁছে দিয়েছেন।

তাঁর এই সাহসীকতাপূর্ণ ও মানবিক উদ্যোগের কারণে সে সময়ের জেলা-উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, নেতাকর্মী ও সচেতন মহলসহ সকল শ্রেণীর মানুষ তাঁর প্রশংসা করেছেন এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। তিনি কুড়িগ্রামের নয়টি উপজেলা হাসপাতাল এবং জেলা সদর হাসপাতালে অক্সিজেন কনসেনট্রেটর মেশিনসহ সুরক্ষাসামগ্রী সরবরাহ করে মানুষের মধ্যে করোনা ভাইরাসের ভীতি দূর করেছেন এবং তাঁদের মনে সাহসের সন্চার করে তাঁদের সুরক্ষা নিশ্চিত করেছেন।

কুড়িগ্রামের মত ষোলটি নদী অধ্যুষিত জেলায় এই বিশেষ কাজটি করতে গিয়ে তাকে বেশ প্রতিকুলত মোকাবিলা করতে হয়েছিল। তবে তিনি সকল চ্যালেন্জ মোকাবিলা করে অত্যান্ত নিপুনভাবে নিজ দায়িত্বে এই কাজটি সম্পাদন করেছেন যা অত্র এলাকার মানুষ চিরদিন মনে রাখবে।

তিনি বিগত তিন বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে জননেত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন উন্নয়নের স্থিরচিত্র সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করে ২০২৪ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকারকে টানা চতুর্থ মেয়াদের বিজয়ী করার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে আসছেন।

এদিকে নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, আমি এই প্রথমবারের মতো দলীয় মনোনয়ন চাইবো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর কন্যা আমার সকল বিষয় বিবেচনা করে আমাকে মূল্যায়ন করলে জনগণ আগামী নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-২ আসনে আমার পক্ষে ব্যাপক গণজোয়ারের সৃষ্টি করবে এবং বিভিন্ন শ্রেণী-পেশীর মানুষ আমার বিজয়ে একজোট হয়ে কাজ করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

কুড়িগ্রাম-২ নৌকার হাল ধরতে চান আকবর আলী সরকার

আপডেট সময় : ০৬:১৯:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩

আওয়ামী লীগের মনোনয়নে আসতে পারে ব্যাপক চমক। এদিকে, দলীয় অধিকাংশ নেতাকর্মী ও এলাকাবাসীও ঠিক এমনটাই প্রত্যাশা করেন। কারণ, এই আসনে এবার নৌকা প্রতীক নিয়ে লড়তে মাঠে দিনরাত সক্রিয় রয়েছেন তৃণমূল থেকে বেড়ে ওঠা নেতৃত্ব কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আকবর আলী সরকার।

এলাকায় তিনি আওয়ামী লীগের একজন ত্যাগী, পরিশ্রমী, সৎ ও সজ্জন সংগঠক হিসেবে পরিচিত। তাঁর জনপ্রিয়তা এই সংসদীয় আসনের বাহিরেও প্রশংসনীয় বলে সরজমিনে তথ্য নিয়ে জানা গেছে। আকবর আলী সরকার ১৯৬৭ সালে কেরামতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত অবস্থায় ছাত্রলীগের সাধারণ সদস্য হিসেবে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। এরপর ১৯৬৯ সালে কুড়িগ্রাম জেলা ছাত্রলীগের সদস্য হন।

তিনি ‘৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন এবং ‘৭০ এর সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে বিভিন্ন নির্বাচনী সভা ও সমাবেশে সরসরি অংশগ্রহণ করেন। ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত থাকা অবস্থায় ‘৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে নিজ এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্নভাবে সাহায্য ও সহায়তা করেন। দেশ স্বাধীন হবার পর ‘৭২ সালে রেসকোর্স ময়দানে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠনে সরাসরি উপস্থিত থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর দিক নির্দেশনামুলক বক্তব্য শোনেন। এরপর ‘৭৩ সালে তিনি কুড়িগ্রাম জেলা ছাত্রলীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মনোনীত হন।

পরবর্তীতে ‘৭৫ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কুড়িগ্রাম জেলা শাখার বন ও পরিবেশ বিষক সম্পাদক মনোনীত হয়ে সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করেন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি নাজিম খান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে ১৯৮১ সালে সাংগঠনিক সম্পাদক, ৮৪ সালে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ৯১ সালে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

একই ইউনিয়নে ২০০৫ সালে কাউন্সিলে সিনিয়র সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালীন সভাপতির মৃত্যুর পর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে থাকেন। একই সময় তিনি রাজারহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও পরবর্তীতে যুগ্ম সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা, মমতাময়ী জননেত্রী ২০২০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত তিনি কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগে সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্বে আসীন করেছেন।

একদিকে শেখ হাসিনার ২০৪১ স্মার্ট বাংলাদেশের ভিশনকে সামনে রেখে নিজ সংসদীয় কুড়িগ্রাম-২ আসনে তিনি তার কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। রাজারহাট উপজেলায় জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ মেনে নদী ভাঙ্গনের ফলে গৃহহীন মানুষের কল্যাণে অস্থায়ী নিবাস হিসেবে প্রায় ৭৫টি একচালা টিনের শেড ঘর তৈরি করে দিয়ে এলাকার মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে এক চমক সৃষ্টি করেছেন তিনি। এলাকায় নদীর ভাঙ্গন কবলিত হওয়ার নিয়মিত কয়েক বছর যাবত ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন তিনি।

বিগত কয়েক বছর নিজ সংসদীয় আসনে শীতবস্ত্র বিতরণ করে আসছেন ধারাবাহিকভাবে। তার এলাকাসহ আশেপাশের তিন উপজেলায় তিনি প্রতিবন্ধী এবং বয়স্ক/প্যারালাইজড ব্যক্তিদের মাঝে প্রায় শ’খানেক অত্যাধুনিক হুইল চেয়ার বিতরণ করেছেন। বিভিন্ন এনজিও’র সহায়তায় গোড়াপাকা নলকুপ স্থাপন করে হাজার হাজার মানুষের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করেছেন।

বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ মহামারীর সময় আকবর আলী সরকার পুরো কুড়িগ্রামের মানুষের নিকট একজন আশীর্বাদ হিসেবে আবির্ভুত হয়েছিলেন। তিনি নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে জেলার সকল উপজেলায় মানুষের জীবন রক্ষাকারী অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর মেশিন, মাস্ক, পিপিই, স্যানিটাইজার এবং সাবানসহ কিছু ক্ষেত্রে শুকনো খাবার পৌঁছে দিয়েছেন।

তাঁর এই সাহসীকতাপূর্ণ ও মানবিক উদ্যোগের কারণে সে সময়ের জেলা-উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, নেতাকর্মী ও সচেতন মহলসহ সকল শ্রেণীর মানুষ তাঁর প্রশংসা করেছেন এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। তিনি কুড়িগ্রামের নয়টি উপজেলা হাসপাতাল এবং জেলা সদর হাসপাতালে অক্সিজেন কনসেনট্রেটর মেশিনসহ সুরক্ষাসামগ্রী সরবরাহ করে মানুষের মধ্যে করোনা ভাইরাসের ভীতি দূর করেছেন এবং তাঁদের মনে সাহসের সন্চার করে তাঁদের সুরক্ষা নিশ্চিত করেছেন।

কুড়িগ্রামের মত ষোলটি নদী অধ্যুষিত জেলায় এই বিশেষ কাজটি করতে গিয়ে তাকে বেশ প্রতিকুলত মোকাবিলা করতে হয়েছিল। তবে তিনি সকল চ্যালেন্জ মোকাবিলা করে অত্যান্ত নিপুনভাবে নিজ দায়িত্বে এই কাজটি সম্পাদন করেছেন যা অত্র এলাকার মানুষ চিরদিন মনে রাখবে।

তিনি বিগত তিন বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে জননেত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন উন্নয়নের স্থিরচিত্র সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করে ২০২৪ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকারকে টানা চতুর্থ মেয়াদের বিজয়ী করার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে আসছেন।

এদিকে নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, আমি এই প্রথমবারের মতো দলীয় মনোনয়ন চাইবো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর কন্যা আমার সকল বিষয় বিবেচনা করে আমাকে মূল্যায়ন করলে জনগণ আগামী নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-২ আসনে আমার পক্ষে ব্যাপক গণজোয়ারের সৃষ্টি করবে এবং বিভিন্ন শ্রেণী-পেশীর মানুষ আমার বিজয়ে একজোট হয়ে কাজ করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।