খামারিরা উৎপাদিত দুধ-ডিম ও মুরগী নিয়ে বিপাকে
- আপডেট সময় : ০১:৫৩:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ মে ২০২০
- / ১৫৪৪ বার পড়া হয়েছে
করোনার কারণে মৌলভীবাজারের খাবার হোটেল, মিষ্টির দোকান ও বেকারী বন্ধ থাকায় মুরগীর ডিম ও গরুর দুধের চাহিদা কমে গেছে । এতে খামারিরা উৎপাদিত দুধ-ডিম ও মুরগী নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। এ বিরুপ প্রভাবের কথা স্বীকার করে কর্তৃপক্ষ বলছে, কিভাবে খামারের চাকা স্বচল করা যায় তা ভাবা হচ্ছে।
মৌলভীবাজার জেলায় মাসে এক কোটি ৫৮ লাখ ডিম ও ৭ হাজার ৩শ মেট্রিকটন দুধ উৎপাদন হলেও, বিক্রি হচ্ছে না কানা কড়িও। করোনা সংকটে পড়ে পোলট্রি ও দুধের খামার করে পথে বসেছেন খামারিরা। চাহিদা না থাকায়, উৎপাদিত দুধের বেশির ভাগই খাচ্ছে গাভীর বাছুর। আর স্বল্প পরিসরে ৮ টাকা পিসের ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪ থেকে সাড়ে ৪ টাকায়। উল্টো বেড়েছে পশু খাধ্যের মুল্যও। এতে প্রতিদিন লোকসান গুনতে হচ্ছে খামারিদের।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা জানালেন, পুরো বিষয়টি সরকারের নজরে আছে। করোনার প্রভাব কাটিয়ে উঠার পর ক্ষতিপূরণের বিষয়টি উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। করোনার দু:সময় কাটিয়ে আবার ঘুরে দাঁড়াবেন খামারিরা- এমন প্রত্যাশা সবার।