০১:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

চট্টগ্রামে করোনা চিকিৎসার জন্য বরাদ্দ আছে মাত্র ১৩০ শয্যার দুটি হাসপাতাল

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:৪১:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ মে ২০২০
  • / ১৫৫৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্টগ্রামে প্রতিদিন দুই শো করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হলেও তাদের চিকিৎসার জন্য বরাদ্দ আছে মাত্র ১৩০ শয্যার দুটি হাসপাতাল। এই নিয়েই ১২ শো করোনা আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগ। তবে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একটি ওয়ার্ড আর বেসরকারী ক্লিনিক মালিকদের দেয়া হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতালকে চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত বলা হলেও সেখানে এখনো রোগী ভর্তি করা হয়নি। বিভাগীয় কমিশনার বললেন, নতুন নতুন হাসপাতাল প্রস্তুত করে সংকট মোকাবিলার চেষ্টা চলছে। আর চিকিৎসক নেতা ও বিশেষজ্ঞদের অভিযোগ, পর্যাপ্ত সময় পেয়েও সংকট মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে পারেনি স্বাস্থ্য বিভাগ।

স্বাস্থ্য বিভাগের দেয়া গেল ৭ দিনের পরিসংখ্যন বলছে, প্রতিদিন একশোর বেশী করোনা রোগী শনাক্ত হচ্ছে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম। আর বৃহস্পতিবার ২৫৩ জন শনাক্তের মধ্য দিয়ে ছাড়িয়েছে অতীতের সব রেকর্ড। সব মিলিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১২ শো’র বেশী।

বিপুল সংখ্যক রোগীর জন্য বিআইটিআইডির ৩০টি আর আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের ১০০ টি শয্যার বাইরে চিকিৎসার কোন ব্যবস্থা নেই বন্দর নগরীর কোথাও। এতে ক্ষুব্দ চিকিৎসকরা।

বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০০ শয্যার একটি আইসোলেশন ওয়ার্ড আর বেসরকারি ক্লিনিক মালিকদের দেয়া হলিক্রিসেন্ট হাসপাতাল নামের ৪ বছরের পরিত্যক্ত একটি ভবনকে করোনা রোগীর চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত বলে ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু চিকিৎসক সংকটসহ নানান জটিলতা রয়েছে সেখানেও।

বিভাগীয় কমিশনারের দাবি, করোনা আক্রান্ত রোগীদের শনাক্ত ও চিকিৎসার জন্য নতুন নতুন হাসপাতালকে প্রস্তুত করে সংকট মোকাবিলার চেষ্টা চলছে। একইসাথে সংক্রমন প্রতিরোধেও কাজ করছে প্রশাসন।

সংক্রমনের শুরুতে চট্টগ্রামের ১২টি বেসরকারী হাসপাতালকে রিকুইজিশনের মাধ্যমে করোনা চিকিৎসায় ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো স্বাস্থ্য বিভাগ। এখন সেই সিদ্ধান্ত দ্রুত বাস্তবায়নের সময় এসেছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

চট্টগ্রামে করোনা চিকিৎসার জন্য বরাদ্দ আছে মাত্র ১৩০ শয্যার দুটি হাসপাতাল

আপডেট সময় : ০২:৪১:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ মে ২০২০

চট্টগ্রামে প্রতিদিন দুই শো করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হলেও তাদের চিকিৎসার জন্য বরাদ্দ আছে মাত্র ১৩০ শয্যার দুটি হাসপাতাল। এই নিয়েই ১২ শো করোনা আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগ। তবে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একটি ওয়ার্ড আর বেসরকারী ক্লিনিক মালিকদের দেয়া হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতালকে চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত বলা হলেও সেখানে এখনো রোগী ভর্তি করা হয়নি। বিভাগীয় কমিশনার বললেন, নতুন নতুন হাসপাতাল প্রস্তুত করে সংকট মোকাবিলার চেষ্টা চলছে। আর চিকিৎসক নেতা ও বিশেষজ্ঞদের অভিযোগ, পর্যাপ্ত সময় পেয়েও সংকট মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে পারেনি স্বাস্থ্য বিভাগ।

স্বাস্থ্য বিভাগের দেয়া গেল ৭ দিনের পরিসংখ্যন বলছে, প্রতিদিন একশোর বেশী করোনা রোগী শনাক্ত হচ্ছে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম। আর বৃহস্পতিবার ২৫৩ জন শনাক্তের মধ্য দিয়ে ছাড়িয়েছে অতীতের সব রেকর্ড। সব মিলিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১২ শো’র বেশী।

বিপুল সংখ্যক রোগীর জন্য বিআইটিআইডির ৩০টি আর আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের ১০০ টি শয্যার বাইরে চিকিৎসার কোন ব্যবস্থা নেই বন্দর নগরীর কোথাও। এতে ক্ষুব্দ চিকিৎসকরা।

বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০০ শয্যার একটি আইসোলেশন ওয়ার্ড আর বেসরকারি ক্লিনিক মালিকদের দেয়া হলিক্রিসেন্ট হাসপাতাল নামের ৪ বছরের পরিত্যক্ত একটি ভবনকে করোনা রোগীর চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত বলে ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু চিকিৎসক সংকটসহ নানান জটিলতা রয়েছে সেখানেও।

বিভাগীয় কমিশনারের দাবি, করোনা আক্রান্ত রোগীদের শনাক্ত ও চিকিৎসার জন্য নতুন নতুন হাসপাতালকে প্রস্তুত করে সংকট মোকাবিলার চেষ্টা চলছে। একইসাথে সংক্রমন প্রতিরোধেও কাজ করছে প্রশাসন।

সংক্রমনের শুরুতে চট্টগ্রামের ১২টি বেসরকারী হাসপাতালকে রিকুইজিশনের মাধ্যমে করোনা চিকিৎসায় ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো স্বাস্থ্য বিভাগ। এখন সেই সিদ্ধান্ত দ্রুত বাস্তবায়নের সময় এসেছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।