গণ–অভ্যুত্থানে ভীত সরকার বিএনপির ওপর ডিজিটাল অস্ত্র ‘ইন্টারনেট শাটডাউন’ প্রয়োগ করছে : ফখরুল
- আপডেট সময় : ০১:০৩:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুলাই ২০২৩
- / ১৫৯১ বার পড়া হয়েছে
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পোলট্রি বিজ্ঞান বিভাগের উদ্ভাবিত বাউ মুরগী লালন পালন হচ্ছে মেহেরপুরে। স্থানীয় দারিদ্র বিমোচন সংস্থার সহযোগিতায় সদর উপজেলায় গড়ে উঠেছে ৫০টিরও বেশী বাউ মুরগির খামার। দেখতে ও স্বাদে দেশী মুরগির মতো হওয়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এই মুরগী। ফলে চাহিদা ও ভালো দামের কারণে দ্রুত বাড়ছে খামার।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পোলট্রি বিজ্ঞান বিভাগের দুই অধ্যাপকের গবেষণার ফসল- “বাউ মুরগি”। এর দুটি জাতই টেকসই প্রযুক্তির স্বীকৃতি পাওয়ার পাশাপাশি হয়ে উঠেছে জনপ্রিয়। একটি বেসরকারী সংস্থার অর্থায়নে এবং স্থানীয় দারিদ্র বিমোচন সংস্থার সহযোগিতায় মেহেরপুর সদর উপজেলায় এখন ৫০টিরও বেশী বাউ মুরগির খামার গড়ে উঠেছে। রোগ-বালাই না থাকায় একদিকে খরচ কমেছে খামারীদের, অন্যদিকে দেখতে ও স্বাদে দেশী মুরগির মতো হওয়ায় বাড়ছে চাহিদা।
দেশী মুরগীর মতোই পালন করা যায় বলে খামারের পাশাপাশি পারিবারিকভাবেও বাড়ছে এর লালন-পালন।
ডিবিএস এর কৃষি ইউনিটের কর্মকর্তা জানান, এ জাতের মুরগির মৃত্যু হার খুবই কম। মুরগির টিকা প্রদান ও বায়োসিকিউরিটি নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে কিভাবে মুরগি পালন করা যায় সেভাবে খামারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা জানান, ব্রয়লারের মতো এই মুরগির বাচ্চা বিদেশ থেকে আমদানি করতে হচ্ছে না খামারিদের। কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে দেশেই সাশ্রয়ী দামে বাচ্চা উৎপাদন করা যাচ্ছে। দেশে বাচ্চা উৎপাদন এবং বাউ মুরগী পালনে খামারীদের সবধরনের সহযোগীতার কথা জানান জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা।
দেশীয় আবহাওয়ায় পালনযোগ্য এ জাতের মুরগী খুব কম সময়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে এ অঞ্চলে।