ডলার সংকটে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি নেমেছে অর্ধেকে
- আপডেট সময় : ১১:৩০:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
- / ১৬০৯ বার পড়া হয়েছে
ডলার সংকটে চর্তুদেশীয় বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য নেমে এসেছে অর্ধেকে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডলারের চাহিদা পূরণ ও রপ্তানি বাণিজ্যের প্রসার না ঘটলে বন্দরটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে সমস্যায় পড়বে।
স্থলপথে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্য নিয়ে ১৯৯৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর ভারতের অভ্যন্তরীণ ৩৯ কিলোমিটার সড়ক পথ ব্যবহার করে নেপাল-বাংলাদেশের মধ্যে আমদানী-রপ্তানি বাণিজ্যের দুয়ার খুলে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর। পরবর্তীতে ২০১১ সালে ভারত ও ২০১৭ সালে ভুটানের সাথে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের মধ্যদিয়ে বন্দরটি স্থলপথে চর্তুদেশীয় বন্দরে রূপান্তরিত হয়। এর আগে বন্দরটিতে ২০১৬ সালে বাংলাদেশ-ভারত যাতায়াতে ইমিগ্রেশন চালু হয়। সম্প্রতি ডলারের দাম বৃদ্ধি ও সংকটে এলসি জটিলতায় পড়েছে স্থানীয় আমদানি-রপ্তানীকারকরা। বন্দরে আমদানী-রপ্তানী কমে আসায় কর্মহীন হয়ে পড়েছে বন্দরের শ্রমিকরা। আর ডলারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় অনেকে ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সিএন্ডএফ এজেন্টরা। করোনা পরবর্তীকালে ডলারের অপ্রাপ্তি সবচেয়ে বড় সংকট ব্যবসায়ীদের কাছে । আমদানি রপ্তানীকারক এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মেহেদী হাসান খান বাবলা জানান , সংকট কেটে গেলেই বন্দরটি আবারও চাঙ্গা হবে। বন্দর ব্যবস্থাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ডলার সংকটে ব্যবসায়ীরা সময় মতো এলসি করতে না পারায় আমদানী-রপ্তানি অর্ধেকে নেমে এসেছে। স্থানীয় শুল্ক বিভাগ জানায়, গত অর্থ বছরে বন্দরটিতে. ৬৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছিলো।