প্রস্তাবিত বাজেটে ভর্তুকি ও প্রণোদনা বাবদ বরাদ্দ ৮২ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা
![](https://www.satv.tv/wp-content/uploads/2023/10/lazy-Copy.jpg)
- আপডেট সময় : ০৮:২৫:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জুন ২০২২
- / ১৫৬৩ বার পড়া হয়েছে
প্রস্তাবিত বাজেটে ভর্তুকি ও প্রণোদনা বাবদ বরাদ্দ ৮২ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। যা জিডিপির ১ দশমিক ৯ শতাংশ। এর মধ্যে বিদ্যুৎ, রাসায়নিক সার, খাদ্য ও এলএনজি আমদানির প্রণোদনার সুদ এবং রফতানি প্রণোদনা ও প্রবাসী আয় আনার জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৪২ হাজার ৪৫ কোটি টাকা।
বছর ঘুরলে ভর্তুকি ও প্রণোদনা একটু বাড়ে—প্রতিবারের বাজেটের সাধারণ চিত্র এটি। বৃদ্ধির পরিমাণ আগে কম থাকলেও এবার বেড়েছে প্রায় দেড়গুণ।
বর্তমান সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের চতুর্থ বাজেট এটি এবং অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের চতুর্থ বাজেট।
প্রস্তাবিত বাজেটে ভর্তুকি প্রণোদনা এবং ঋণ বাবদ রাখা হয়েছে ৮২ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। যা জিডিপির ১ দশমিক ৯ শতাংশ।
বাজেটে ভর্তুকী ও প্রণোদনা ছয় বছরে বেড়ে তিনগুণ হয়েছে। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ছিল ২৮ হাজার ৪৫ কোটি টাক। যা বেড়ে ২০২০-২১ হয়, ৪৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা, আর ২০২১-২২ হয় ৬৬ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা।
এবারের বাজেট প্রস্তাবে, বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি রাখা হয়েছে ১৮ হাজার কোটি টাকা; কৃষি খাতের মধ্যে শুধু সারে ভর্তুকি রাখা হয়েছে ১৫ হাজার কোটি টাকা, চাল বিক্রিসহ খাদ্য ভর্তুকিতে বরাদ্দ ৬ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা, এলএনজি আমদানতে প্রণোদনা সুদ ভর্তুকিতে ১৭ হাজার ৩০০ কোটি রাখা হয়েছে। এছাড় রফতানি প্রণোদনা ও প্রবাসীআয় দেশে আনার জন্য ১৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে
ভর্তুকির টাকা সরাসরি জনগণের দেয়া করের টাকা। তাই ভর্তুকি নিয়ে আইএমএফের পাশাপাশি অনেক অর্থনীতিবিদ সমালোচনা করেন। তবে প্রতিযোগী দেশগুলো ভর্তুকি দিলে, বাংলাদেশ যদি না দেয়, তাহলে ক্ষতির শিকার হবে দেশের জনগণ—এমন যুক্তি তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল